শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০৯ পূর্বাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
রাবিতে ছাত্রদল নেতা কর্তৃক নারী শিক্ষার্থীদের কটূক্তির প্রতিবাদে উত্তরায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন নির্বাচনে কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না : ইসি মাছউদ পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক সহিংস পরিবেশে গণতন্ত্র পুনঃস্থাপন করা যায় না: ফ্রাঁসোয়া ভ্যালেরিয়ান চুরি হওয়া অর্থ পাচার রোধে বৈশ্বিক পদক্ষেপ জোরালো করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ফের এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২ বিভাগ জয়া আহসানের ‘ফেরেশতে’ মুক্তি পাচ্ছে দেশের প্রেক্ষাগৃহে ভূমি উপদেষ্টা:পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ডাকসুতে বিজয়ী হবে ছাত্রদল: রিজভী দেশের জন্য প্রাণ দেওয়া তরুণদের আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

ডি-এইট সম্মেলনের আয়োজন করবে বাংলাদেশ

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০১৯
  • ২৬৩ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদক: ২০২০ সালের এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে ৮টি বৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্রের সংগঠন ডি-এইট-এর ১০ম সম্মেলনের আয়োজন করবে বাংলাদেশ। ডি-এইট-এর মহাসচিব রাষ্ট্রদূত জাফর কু শারি বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে (পিএমও) শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

তিনি বলেন, ‘ডি-এইট-এর আগামী ঢাকা সম্মেলনে বাংলাদেশকে জোটের পরবর্তী চেয়ারম্যান করা হবে, যা কাকতালীয়ভাবে ২০২০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের সঙ্গে মিলে গেছে।’

ডি-এইট মহাসচিব সংগঠনের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, ঢাকা সম্মেলনে ২০৩০ সালের এজেন্ডার সঙ্গে সংগতি রেখে নতুন উদ্যোগ ও ধারণা গ্রহণ করা হবে।

রাষ্ট্রদূত জাফর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের উদীয়মান অর্থনীতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের জন্য অনুকরণীয় উন্নয়নের একটি মডেল হতে পারে।’

ডি-এইট সদস্য দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দেরও দাবি জানান তিনি।
শেখ হাসিনা এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়ে বলেন, ‘বর্তমানে আমরা একশ’ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। সেখান থেকে ডি-এইট সদস্য দেশগুলোর জন্য ভূমি বরাদ্দ দেয়া যেতে পারে।’

মহাসচিবকে স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী তার গতিশীল নেতৃত্বে সংগঠনটিকে দৃশ্যমান করণে এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলায় উদ্ভাবনী ধারণা এবং পরিশ্রমের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা আরও উন্নয়নের জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারি।’

প্রধানমন্ত্রী এবং মহাসচিব উভয়েই ডি-এইট সদস্য দেশগুলোর মধ্যে কানেক্টিভিটি সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। ডি-এইট সদস্যভূক্ত দেশগুলো হচ্ছে- বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান এবং তুরস্ক।

সাক্ষাৎকালে অন্যান্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com