বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০০ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
জনগণ ফ্যাসিবাদ মুক্ত নতুন বাংলাদেশ দেখতে চায়-ড. রেজাউল করিম। দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে জাতি মহাবিপদের সম্মুখীন হবে: প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট: প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর শিশুদের রচনা, প্রযুক্তি, খেলাধুলা ও উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতায় আনতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না: তারেক রহমান কাল দুপুরে জাতির ‍উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হয়ে উঠবে: ড. মুহাম্মদ ইউনূস হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি শপথ নিলেন নতুন পে স্কেল নিয়ে যে বার্তা দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

লকডাউনে ২০ শতাংশ পারিবারিক সহিংসতা বেড়েছে

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২০
  • ৩২১ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক : বিশ্বে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে মাত্র তিন মাসের লকডাউনে পারিবারিক সহিংসতা ২০ শতাংশ বেড়েছে। চলতি বছর অন্তত এক কোটি ৫০ লাখ পারিবারিক সহিংসতার ঘটনা ঘটতে পারে। জাতিসংঘের জনসংখ্যা তহবিল ইউএনএফপিএ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

সংস্থাটি জানিয়েছে, চলতি বছর কয়েক কোটি নারী জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী পাবে না। এছাড়া ২০৩০ সালের মধ্যে কয়েক কোটি কিশোরীর খৎনা ও বিবাহ বিচ্ছেদের শিকার হবে।

সংস্থার নির্বাহী পরিচালক নাটালিয়া কানেম এই প্রতিবেদনকে ‘পুরোপুরি সর্বনাশা’ বলে মন্তব্য করেছেন।

লকডাউনের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে নারীরা সহিংসতার শিকার হচ্ছেন বলে একাধিক সংস্থা জানিয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার ইউএনএফপি এবং এর অংশীদারী প্রতিষ্ঠান এভেনার হেলথ, জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়, ও অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রে মাত্র তিন মাসের লকডাউনে পারিবারিক সহিংসতা ২০ শতাংশ বেড়েছে।

গবেষকরা জানিয়েছেন, লকডাউন দীর্ঘায়িত হলে প্রতি তিন মাসে আরও দেড় কোটি পারিবারিক সহিংসতার ঘটনা ঘটবে। করোনার কারণে সম্পদ ভিন্ন খাতে ব্যবহার করায় পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মসূচি ব্যাহত হচ্ছে। এতে ২০৩০ সালের মধ্যে আরও এক তৃতীয়াংশ পারিবারিক সহিংসতার ঘটনা প্রতিরোধ ব্যাহত হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার কারণে লকডাউন ও নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়ানো হলে ১১৪টি নিম্ম ও মধ্য-নিম্ম আয়ের দেশের ৪ কোটি ৪০ লাখ নারী জন্মবিরতিকরণ সামগ্রী পাবে না। পরিবার পরিকল্পনা সেবা কার্যক্রমগুলো ব্যাহত হবে। এর ফলে ১০ লাখ অপ্রত্যাশিত গর্ভধারণের ঘটনা ঘটবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com