বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:১০ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
এবার অভিনেত্রী বাঁধনকে নিয়ে যা বললেন পিনাকী ভট্টাচার্য আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারো নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও ১০০ গ্যাস কূপ খননের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: জ্বালানি উপদেষ্টা সংস্কার চলা দেশের ব্যাংকিংখাতে সহায়তার আশ্বাস রোহিত-গিল-কোহলি, হাসানে হাসছে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক হচ্ছে না: ভারতীয় গণমাধ্যম পিআইবির নতুন ডিজি ফারুক ওয়াসিফ, এম আবদুল্লাহ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি শহীদদের পরিবার ৫ ও আহতরা ১ লাখ টাকা করে পাবেন বাংলাদেশের পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সহযোগিতা করবে চীন : পরিবেশ উপদেষ্টা সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা, যা বললেন জনপ্রশাসন সচিব

প্রতিবাদে সরব জেলেরা,আজ থেকে সমুদ্রে ৬৫ দিন মাছ ধরা বন্ধ

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ মে, ২০১৯
  • ২৯৪ বার পঠিত

 

অনলাইন ডেস্ক, সিটিজেন নিউজ: আজ সোমবার (২০ মে) থেকে আগামী ৬৫ দিনের জন্য দেশের সমুদ্রসীমায় সব ধরনের মাছ ধরা বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে। আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। এই নিষেধাজ্ঞাকালে মৎস্য আহরণকারী যান্ত্রিক-অযান্ত্রিক কোনো ধরনের নৌযান বঙ্গোপসাগরে যেতে পারবে না।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রজনন মৌসুমে ডিমওয়ালা মাছ ও কঠিন আবরণযুক্ত জলজ প্রাণী বসবাসের নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং মাছের মজুদ সংরক্ষণ সুষ্ঠু ও সহনশীল আহরণ নিশ্চিত করার স্বার্থে ২০১৫ সাল থেকে প্রতিবছর এই সময়ে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এবার গত ১০ মে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মৎস্য-২ (আইন) অধিশাখা মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে।
এদিকে এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে উপকূলীয় অঞ্চলের জেলরা। একটানা ৬৫ দিন সাগরে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে কয়েক দিন ধরেই দেশের উপকূলীয় এলাকায় জেলেদের মধ্যে অসেন্তাষ দেখা দেয়। নিষেধাজ্ঞার সময়ে উপার্জনহীন হয়ে পড়ার শঙ্কা তুলে ধরে জেলেরা সরকারের কাছে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সহ প্রধানমন্ত্রী বরাবর একাধিকবার স্মারকলিপি দিয়েও কোনো ফল না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন তারা।

উপকূলীয় অঞ্চলের মৎসজীবীরা জানান, তারা মহাজন ও আড়তদারের কাছ থেকে দাদন নিয়েছেন। এনজিও থেকে ঋণ এবং চড়া সুদেও টাকা এনেছেন অনেকে। এই নিষেধাজ্ঞার কারণে সমুদ্রে মাছ ধরতে না পারলে তাদের পক্ষে ঋণ শোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে। হয়তো জাল-ট্রলার বিক্রি করে এসব দেনা শোধ করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com