শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৩৪ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
গুলশানের বিলাস আর্ট লাউঞ্জ বারে অভিযান; বিদেশি মদসহ আটক-৯ কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী দলের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে জনগণ বিষদাঁত ভেঙে দিবে: এম এ মালিক বিএনপি নেতাদের দ্রুত আরোগ্য কামনায় মোহাম্মদপুরে শ্রমিক দলের দোয়া মাহফিল ১৫ সেনা কর্মকর্তার আইনজীবী হিসেবে আর লড়বেন না ব্যারিস্টার সরোয়ার পলাতক ব্যক্তিরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না: আসিফ নজরুল কিছু দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু মনন রেজা নীরকে আর্থিক সহায়তা দিলেন বিএনপি নেতা আমিনুল হক টানা দুই ম্যাচে ডাক পেলেন কোহলি সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি হলেন আল ফাওজান এনসিপি ও জামায়াতকে আশ্বাস: নির্বাচনের আগে প্রশাসনের রদবদল তদারকি করবেন প্রধান উপদেষ্টা

অর্থনৈতিক সংকট কমার আশা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩০ মে, ২০২০
  • ২৭৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর মাল্টিপ্লান সেন্টারে নষ্ট মোবাইল সারানোর ব্যবসা করতেন আজিজুর রহমান। সাধারণ ছুটি থাকায় দীর্ঘ দুই মাস ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছিলেন। আয় না থাকায় দোকানের ভাড়াও পরিশোধ করতে পারেননি। যা সঞ্চয় ছিল তাও শেষ। এখন সাধারণ ছুটি শেষ হবার অপেক্ষায় তিনি।

শুক্রবার (২৯ মে) আজিজুর বলেন, দুই মাস কাজ না করায় আর্থিক সংকটে আছি। সীমিত পরিসরে সব খুলে দেওয়া হলে ব্যবসা আবার চালু করতে পারব। ব্যবসা কম হলেও প্রাথমিক সংকট কাটিয়ে উঠতে পারব।

শুধু আজিজুর রহমান নন, অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সবকিছু সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়ার ব্যাপারে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, সবকিছু বন্ধের কারণে ব্যবসায়ীসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতি হচ্ছে। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে। ফলে ছুটি আরো দীর্ঘায়িত না করে সব খুলে দেওয়া হোক।

ধানমন্ডির কেয়ারী প্লাজায় সাইবার ক্যাফে ও কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারের মালিক সুভাশ বিশ্বাস। তিনি বলেন, সব বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে সংকটে আছি। সন্তানের স্কুল ফি, দোকান ভাড়া, বাসা ভাড়া, মাসিক খাবার খরচসহ ব্যয় রয়েছে। এগুলো সংকুলান করতে পারছি না। তাই প্রতিষ্ঠান খোলা দরকার।

মোহাম্মদপুরে স্মাইল হোম সল্যুশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার গাজিউর রহমান পারভেজ বলেন, করোনার কারণে সব ইনভেস্টমেন্ট স্টোরে পড়ে আছে। কোনো বিক্রি নেই। এখন আবার সব চালু হলে চালানটা আপাতত বের করতে পারব।

তবে, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অনেকে ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। তারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি কমে গেলে ব্যবসা আবারও শুরু করতে চান। কেয়ারি প্লাজার একটি ফটোকপি ও স্টেশনারি দোকান মালিক মাইনুল ইসলাম বলেন, এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্লাস হচ্ছে না। স্কুল বন্ধ। ব্যবসা নেই। তারপরও অনেককে বের হয়। এ কারণে সংক্রমণের ঝুঁকি আছে। আপাতত ব্যবসা চালাব না বলে ভাবছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com