শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ০৯:১০ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: উত্তরা ও উত্তরখানে বিএনপির লিফলেট বিতরণে সমাবেশে আফাজ উদ্দিন ৩১ দফার ভিত্তিতে মানবিক রাষ্ট্র গঠনে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এগিয়ে যাচ্ছে: এস এম জাহাঙ্গীর পিআর পদ্ধতি চায় যোগ্যতাহীনরা, জনগণ চায় ব্যালটে ভোট দিয়ে সরকার গঠন – আমিনুল হক শ্যামলীর ইইউবি ক্যাম্পাস বিক্রির অভিযোগে ভূয়া ট্রাস্টির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন জবাবদিহিমূলক সরকার গড়বে বিএনপি: আমিনুল হক হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর অর্ডিন্যান্স’-এর খসড়া অনুমোদন নিরাপত্তার স্বার্থে আমার বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

অর্থনৈতিক সংকট কমার আশা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩০ মে, ২০২০
  • ২৫৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর মাল্টিপ্লান সেন্টারে নষ্ট মোবাইল সারানোর ব্যবসা করতেন আজিজুর রহমান। সাধারণ ছুটি থাকায় দীর্ঘ দুই মাস ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখেছিলেন। আয় না থাকায় দোকানের ভাড়াও পরিশোধ করতে পারেননি। যা সঞ্চয় ছিল তাও শেষ। এখন সাধারণ ছুটি শেষ হবার অপেক্ষায় তিনি।

শুক্রবার (২৯ মে) আজিজুর বলেন, দুই মাস কাজ না করায় আর্থিক সংকটে আছি। সীমিত পরিসরে সব খুলে দেওয়া হলে ব্যবসা আবার চালু করতে পারব। ব্যবসা কম হলেও প্রাথমিক সংকট কাটিয়ে উঠতে পারব।

শুধু আজিজুর রহমান নন, অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সবকিছু সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়ার ব্যাপারে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, সবকিছু বন্ধের কারণে ব্যবসায়ীসহ দেশের অর্থনীতি ক্ষতি হচ্ছে। ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে। ফলে ছুটি আরো দীর্ঘায়িত না করে সব খুলে দেওয়া হোক।

ধানমন্ডির কেয়ারী প্লাজায় সাইবার ক্যাফে ও কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারের মালিক সুভাশ বিশ্বাস। তিনি বলেন, সব বন্ধ থাকায় পরিবার নিয়ে সংকটে আছি। সন্তানের স্কুল ফি, দোকান ভাড়া, বাসা ভাড়া, মাসিক খাবার খরচসহ ব্যয় রয়েছে। এগুলো সংকুলান করতে পারছি না। তাই প্রতিষ্ঠান খোলা দরকার।

মোহাম্মদপুরে স্মাইল হোম সল্যুশন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার গাজিউর রহমান পারভেজ বলেন, করোনার কারণে সব ইনভেস্টমেন্ট স্টোরে পড়ে আছে। কোনো বিক্রি নেই। এখন আবার সব চালু হলে চালানটা আপাতত বের করতে পারব।

তবে, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অনেকে ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না। তারা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি কমে গেলে ব্যবসা আবারও শুরু করতে চান। কেয়ারি প্লাজার একটি ফটোকপি ও স্টেশনারি দোকান মালিক মাইনুল ইসলাম বলেন, এখন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্লাস হচ্ছে না। স্কুল বন্ধ। ব্যবসা নেই। তারপরও অনেককে বের হয়। এ কারণে সংক্রমণের ঝুঁকি আছে। আপাতত ব্যবসা চালাব না বলে ভাবছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com