শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান

সুন্দরী নারী ও এক কৃষক

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩ জুলাই, ২০২১
  • ২১৬ বার পঠিত

নিউজ ডেস্ক : এক অপুর্ব সুন্দরী নারীর হঠাৎ আগমন হল এবং সে এক কৃষকের কাছে গিয়ে বললো: “আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই।”

কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে পাগল। কৃষক দেরি না করে নারীকে নিয়ে এক পুরোহিতের কাছে গিয়ে বললো: “তাড়াতাড়ি আমাদের বিবাহ দিন।”

পুরোহিত নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল হল। পুরোহিত বললো আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই নারীর মোটে ও উপযুক্ত না, আমি ই এই সুন্দরী রমনী কে বিবাহ করবো। কৃষক আর পুরোহিতের মধ্য ঝগড়া লেগে গেলো। হায়রে ঝগড়া!

এক পর্যায়ে কৃষক আর পুরোহিত বিচার নিয়ে গেলো বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর চেহারার দিকে এক পলক দেখলেন এবং তিনি ও পাগল হয়ে গেলেন। বাদশাহ বললেন, তোরা তো দুই জনই এই নারীর অযোগ্য। আমি ই বিবাহ করবো। তখন নারী কে বলা হল, “তুমি সিদ্ধান্ত নাও, কাকে বিবাহ করবে?”

নারী বললো, যে আমাকে দৌঁড়ে ধরতে পারবে, আমি তাকে বিবাহ করবো। নারী তো ভোঁ দৌঁড় দিলো। পিছে পিছে কৃষক, পুরোহিত ও বাদশাহ দৌঁড়াতে লাগলো। দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে আর না পেরে এক সময় কৃষক মারা গেল। তার কিছুদূর যাবার পর একই অবস্থায় পুরোহিত ও অবশেষে মারা গেলো। বাদশাহ নারীকে বললেন, “এখন তো আমি একা, চলো আমরা বিবাহ করি।” আবার দৌঁড় শুরু হল। দৌঁড়ানোর ক্ষমতা আর না থাকায় তখন বাদশাহ বললেন, “হে নারী, তুমি দাঁড়াও, আমাকে বলো, আসলে তুমি কে?”

নারী বললো আমি “এই পৃথিবীর ধনদৌলত। আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, কামনা, মোহ আর লোভ-লালসা। আমার পেছনে যে দৌঁড়াবে, সে শুধু এভাবেই বেঘোরে প্রাণ হারাবে। বিনিময়ে কিছুই পাবে না।”
(কপি করা হয়েছে)

এক অপুর্ব সুন্দরী নারীর হঠাৎ আগমন হল এবং সে এক কৃষকের কাছে গিয়ে বললো: “আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই।”
কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে পাগল। কৃষক দেরি না করে নারীকে নিয়ে এক পুরোহিতের কাছে গিয়ে বললো: “তাড়াতাড়ি আমাদের বিবাহ দিন।”
পুরোহিত নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল হল। পুরোহিত বললো আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই নারীর মোটে ও উপযুক্ত না, আমি ই এই সুন্দরী রমনী কে বিবাহ করবো। কৃষক আর পুরোহিতের মধ্য ঝগড়া লেগে গেলো। হায়রে ঝগড়া!

এক পর্যায়ে কৃষক আর পুরোহিত বিচার নিয়ে গেলো বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর চেহারার দিকে এক পলক দেখলেন এবং তিনি ও পাগল হয়ে গেলেন। বাদশাহ বললেন, তোরা তো দুই জনই এই নারীর অযোগ্য। আমি ই বিবাহ করবো। তখন নারী কে বলা হল, “তুমি সিদ্ধান্ত নাও, কাকে বিবাহ করবে?”

নারী বললো, যে আমাকে দৌঁড়ে ধরতে পারবে, আমি তাকে বিবাহ করবো। নারী তো ভোঁ দৌঁড় দিলো। পিছে পিছে কৃষক, পুরোহিত ও বাদশাহ দৌঁড়াতে লাগলো। দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে আর না পেরে এক সময় কৃষক মারা গেল। তার কিছুদূর যাবার পর একই অবস্থায় পুরোহিত ও অবশেষে মারা গেলো। বাদশাহ নারীকে বললেন, “এখন তো আমি একা, চলো আমরা বিবাহ করি।” আবার দৌঁড় শুরু হল। দৌঁড়ানোর ক্ষমতা আর না থাকায় তখন বাদশাহ বললেন, “হে নারী, তুমি দাঁড়াও, আমাকে বলো, আসলে তুমি কে?”

নারী বললো আমি “এই পৃথিবীর ধনদৌলত। আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, কামনা, মোহ আর লোভ-লালসা। আমার পেছনে যে দৌঁড়াবে, সে শুধু এভাবেই বেঘোরে প্রাণ হারাবে। বিনিময়ে কিছুই পাবে না।”
(কপি করা হয়েছে)
এক অপুর্ব সুন্দরী নারীর হঠাৎ আগমন হল এবং সে এক কৃষকের কাছে গিয়ে বললো: “আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই।”
কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে পাগল। কৃষক দেরি না করে নারীকে নিয়ে এক পুরোহিতের কাছে গিয়ে বললো: “তাড়াতাড়ি আমাদের বিবাহ দিন।”
পুরোহিত নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল হল। পুরোহিত বললো আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই নারীর মোটে ও উপযুক্ত না, আমি ই এই সুন্দরী রমনী কে বিবাহ করবো। কৃষক আর পুরোহিতের মধ্য ঝগড়া লেগে গেলো। হায়রে ঝগড়া!

এক পর্যায়ে কৃষক আর পুরোহিত বিচার নিয়ে গেলো বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর চেহারার দিকে এক পলক দেখলেন এবং তিনি ও পাগল হয়ে গেলেন। বাদশাহ বললেন, তোরা তো দুই জনই এই নারীর অযোগ্য। আমি ই বিবাহ করবো। তখন নারী কে বলা হল, “তুমি সিদ্ধান্ত নাও, কাকে বিবাহ করবে?”

নারী বললো, যে আমাকে দৌঁড়ে ধরতে পারবে, আমি তাকে বিবাহ করবো। নারী তো ভোঁ দৌঁড় দিলো। পিছে পিছে কৃষক, পুরোহিত ও বাদশাহ দৌঁড়াতে লাগলো। দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে আর না পেরে এক সময় কৃষক মারা গেল। তার কিছুদূর যাবার পর একই অবস্থায় পুরোহিত ও অবশেষে মারা গেলো। বাদশাহ নারীকে বললেন, “এখন তো আমি একা, চলো আমরা বিবাহ করি।” আবার দৌঁড় শুরু হল। দৌঁড়ানোর ক্ষমতা আর না থাকায় তখন বাদশাহ বললেন, “হে নারী, তুমি দাঁড়াও, আমাকে বলো, আসলে তুমি কে?”

নারী বললো আমি “এই পৃথিবীর ধনদৌলত। আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, কামনা, মোহ আর লোভ-লালসা। আমার পেছনে যে দৌঁড়াবে, সে শুধু এভাবেই বেঘোরে প্রাণ হারাবে। বিনিময়ে কিছুই পাবে না।”
(কপি করা হয়েছে)

এক অপুর্ব সুন্দরী নারীর হঠাৎ আগমন হল এবং সে এক কৃষকের কাছে গিয়ে বললো: “আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই।”
কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে পাগল। কৃষক দেরি না করে নারীকে নিয়ে এক পুরোহিতের কাছে গিয়ে বললো: “তাড়াতাড়ি আমাদের বিবাহ দিন।”
পুরোহিত নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল হল। পুরোহিত বললো আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই নারীর মোটে ও উপযুক্ত না, আমি ই এই সুন্দরী রমনী কে বিবাহ করবো। কৃষক আর পুরোহিতের মধ্য ঝগড়া লেগে গেলো। হায়রে ঝগড়া!

এক পর্যায়ে কৃষক আর পুরোহিত বিচার নিয়ে গেলো বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর চেহারার দিকে এক পলক দেখলেন এবং তিনি ও পাগল হয়ে গেলেন। বাদশাহ বললেন, তোরা তো দুই জনই এই নারীর অযোগ্য। আমি ই বিবাহ করবো। তখন নারী কে বলা হল, “তুমি সিদ্ধান্ত নাও, কাকে বিবাহ করবে?”

নারী বললো, যে আমাকে দৌঁড়ে ধরতে পারবে, আমি তাকে বিবাহ করবো। নারী তো ভোঁ দৌঁড় দিলো। পিছে পিছে কৃষক, পুরোহিত ও বাদশাহ দৌঁড়াতে লাগলো। দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে আর না পেরে এক সময় কৃষক মারা গেল। তার কিছুদূর যাবার পর একই অবস্থায় পুরোহিত ও অবশেষে মারা গেলো। বাদশাহ নারীকে বললেন, “এখন তো আমি একা, চলো আমরা বিবাহ করি।” আবার দৌঁড় শুরু হল। দৌঁড়ানোর ক্ষমতা আর না থাকায় তখন বাদশাহ বললেন, “হে নারী, তুমি দাঁড়াও, আমাকে বলো, আসলে তুমি কে?”

নারী বললো আমি “এই পৃথিবীর ধনদৌলত। আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, কামনা, মোহ আর লোভ-লালসা। আমার পেছনে যে দৌঁড়াবে, সে শুধু এভাবেই বেঘোরে প্রাণ হারাবে। বিনিময়ে কিছুই পাবে না।”
(কপি করা হয়েছে)

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com