ক্রীড়া প্রতিবেদক : ফ্র্যাঞ্চাইজিভিক্তিক বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের প্রথম রাউন্ডে বড় জয় পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক ইস্ট জোন। তারা ইনিংস ও ৯ রানের ব্যবধানে হারিয়েছে ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনকে। আর সেটা সম্ভব হয়েছে দুই বোলার তাইজুল ইসলাম ও নাঈম হাসান এবং দুই ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল ও মুমিনুল হকের দৃঢ়তায়।
তাইজুল ইসলাম প্রথম ইনিংসে বল হাতে ৫ উইকেট নিয়ে ওয়ালটনকে ২১৩ রানে আটকে দেন। এরপর তামিম ইকবাল অপরাজিত ৩৩৪ ও মুমিনুল ১১১ রানের ইনিংস খেলে দলকে এনে দেন ৫৫৫ রানের বিরাট সংগ্রহ। এরপর শেষ ভেলকি দেখান নাঈম হাসান। তিনি বল হাতে ৬ উইকেট নিয়ে ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনকে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৩৩ রানের বেশি করতে দেননি। তাতে ইনিংস ও ৯ রানে জয় পায় তারা।
বল হাতে নাঈম দুই ইনিংসে নিয়েছেন ৮ উইকেট। আর তাইজুল নিয়েছেন ৭ উইকেট। যদিও ম্যাচসেরা হয়েছেন বাংলাদেশের মাটিতে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৩৩৪ রান করা তামিম ইকবাল। এই জয়ের ফলে ১১.৫ পয়েন্ট পেয়েছে ইস্ট জোন। ইনিংস ব্যবধানে হারায় ওয়ালটন কোনো পয়েন্ট পায়নি।
১১.৫ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে অবস্থান নিয়েছে ইস্ট জোন। ৩.৬৫ পয়েন্ট নিয়ে সাউথ জোন আছে দ্বিতীয় স্থানে। ৩.৫০ পয়েন্ট নিয়ে নর্থ জোন আছে তৃতীয় স্থানে। ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনের ঝুলিতে এখনো কোনো পয়েন্ট জমা হয়নি।
প্রথম ইনিংসে ওয়ালটনের করা ২১৩ রানের জবাবে ইস্ট জোন তামিম ও মুমিনুলের ব্যাটে ভর করে তোলে ৫৫৫ রান। ৩৪২ রানে পিছিয়ে থেকে ওয়ালটন রোববার বিকেলে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে। ৩ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান তুলে তৃতীয় দিন শেষ করে। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে আজ সোমবার তাদের প্রয়োজন ছিল ২২৭ রান। কিন্তু বাকি ৭টি উইকেট হারিয়ে তারা দলীয় সংগ্রহে ২১৮ রান যোগ করতে সক্ষম হয়। তাতে ৩৩৩ রানেই শেষ হয় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস।
ব্যাট হাতে এই ইনিংসে ওয়ালটনের মোহাম্মদ মিথুন সর্বোচ্চ ৮৩ রান করেন। এ ছাড়া লড়াই করেন তাইবুর রহমান (৬২) ও শুভাগত হোম (৩৫)। কিন্তু ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে পারেননি।
৭ ফেব্রুয়ারি মাঠে গড়াবে দ্বিতীয় রাউন্ড। ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে তৃতীয় ও শেষ রাউন্ড। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা দুটি দল ২১ শে ফেব্রুয়ারি ফাইনাল ম্যাচে মুখোমুখি হবে।
ইস্ট জোনের বড় জয় তাইজুল-তামিম-নাঈমে
ক্রীড়া প্রতিবেদক : ফ্র্যাঞ্চাইজিভিক্তিক বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের প্রথম রাউন্ডে বড় জয় পেয়েছে ইসলামী ব্যাংক ইস্ট জোন। তারা ইনিংস ও ৯ রানের ব্যবধানে হারিয়েছে ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনকে। আর সেটা সম্ভব হয়েছে দুই বোলার তাইজুল ইসলাম ও নাঈম হাসান এবং দুই ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল ও মুমিনুল হকের দৃঢ়তায়।
তাইজুল ইসলাম প্রথম ইনিংসে বল হাতে ৫ উইকেট নিয়ে ওয়ালটনকে ২১৩ রানে আটকে দেন। এরপর তামিম ইকবাল অপরাজিত ৩৩৪ ও মুমিনুল ১১১ রানের ইনিংস খেলে দলকে এনে দেন ৫৫৫ রানের বিরাট সংগ্রহ। এরপর শেষ ভেলকি দেখান নাঈম হাসান। তিনি বল হাতে ৬ উইকেট নিয়ে ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনকে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩৩৩ রানের বেশি করতে দেননি। তাতে ইনিংস ও ৯ রানে জয় পায় তারা।
বল হাতে নাঈম দুই ইনিংসে নিয়েছেন ৮ উইকেট। আর তাইজুল নিয়েছেন ৭ উইকেট। যদিও ম্যাচসেরা হয়েছেন বাংলাদেশের মাটিতে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৩৩৪ রান করা তামিম ইকবাল। এই জয়ের ফলে ১১.৫ পয়েন্ট পেয়েছে ইস্ট জোন। ইনিংস ব্যবধানে হারায় ওয়ালটন কোনো পয়েন্ট পায়নি।
১১.৫ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে অবস্থান নিয়েছে ইস্ট জোন। ৩.৬৫ পয়েন্ট নিয়ে সাউথ জোন আছে দ্বিতীয় স্থানে। ৩.৫০ পয়েন্ট নিয়ে নর্থ জোন আছে তৃতীয় স্থানে। ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনের ঝুলিতে এখনো কোনো পয়েন্ট জমা হয়নি।
প্রথম ইনিংসে ওয়ালটনের করা ২১৩ রানের জবাবে ইস্ট জোন তামিম ও মুমিনুলের ব্যাটে ভর করে তোলে ৫৫৫ রান। ৩৪২ রানে পিছিয়ে থেকে ওয়ালটন রোববার বিকেলে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে। ৩ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান তুলে তৃতীয় দিন শেষ করে। ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে আজ সোমবার তাদের প্রয়োজন ছিল ২২৭ রান। কিন্তু বাকি ৭টি উইকেট হারিয়ে তারা দলীয় সংগ্রহে ২১৮ রান যোগ করতে সক্ষম হয়। তাতে ৩৩৩ রানেই শেষ হয় তাদের দ্বিতীয় ইনিংস।
ব্যাট হাতে এই ইনিংসে ওয়ালটনের মোহাম্মদ মিথুন সর্বোচ্চ ৮৩ রান করেন। এ ছাড়া লড়াই করেন তাইবুর রহমান (৬২) ও শুভাগত হোম (৩৫)। কিন্তু ইনিংস ব্যবধানে হার এড়াতে পারেননি।
৭ ফেব্রুয়ারি মাঠে গড়াবে দ্বিতীয় রাউন্ড। ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে তৃতীয় ও শেষ রাউন্ড। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থাকা দুটি দল ২১ শে ফেব্রুয়ারি ফাইনাল ম্যাচে মুখোমুখি হবে।