সোমবার শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের চার দশক উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে যুবলীগের মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় দুঃস্থদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়।
যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজ মেগা প্রজেক্টগুলো দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে। দেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশের দ্বারপ্রান্তে। আজ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ, পাবনার রূপপুরে আজ পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ এগিয়ে চলেছে। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন বলেই।
জামাত-বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে নিখিল বলেন, যারা দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করবে, দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করবে, সংকটে মানুষের পাশে দাঁড়াবে না, দেশকে ধ্বংসের পাঁয়তারা করবে, যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের নেতৃত্বে কাফনের কাপড় মাথায় বেঁধে তাদের দাঁতভাঙা জবাব দেয়া হবে।
এসময় যেকোনো সংকট, দুর্বিপাকে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার পাশে যুবলীগ থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
মাহফিলে আরো বক্তব্য রাখেন, যুবলীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ, ডা. খালেদ শওকত আলী, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. জসিম মাতুব্বর, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, মো. রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জহির উদ্দিন খসরু, মো. সোহেল পারভেজ, মশিউর রহমান চপল, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক আদিত্য নন্দী, উপ-দফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের দক্ষিণ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, উত্তর সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা প্রমুখ।