বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নলছিয়া জামে মসজিদের ইমাম ও জান্নাতুল বাকি হাফিজিয়া মাদরাসার মুহতামিম হাফেজ মো. এমদাদুল হক।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে রমজানের তারাবির নামাজ পড়ার জন্য নলছিয়া গ্রামের মুসল্লিরা জামে মসজিদে যান। মুসল্লিরা সিজদায় গেলে আকস্মিক কালবৈশাখী ঝড়ে মসজিদের কাচের দরজা পড়ে ভেঙে যায়। এতে কাচ দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে মুসল্লিদের গায়ের বিভিন্ন অংশে আঘাতে নলছিয়া গ্রামের রহমত মন্ডলের ছেলে এনামুল হক (৫০), মহসিন আলী (পেছি) সরকারের ছেলে নুর ইসলাম (৪৫), শামসুল মন্ডলের ছেলে আছাদুল্লাহ মন্ডল (৬০), সোহরাব মেকার (৬০), সেকান্দর শেখের ছেলে মুসা শেখ (৬০), সোনা মিস্ত্রি (৫৫), তৈয়বুর রহমান (৬০), মুস্তাফিজুর রহমানের ছেলে মুবাশ্বির হাসান (১৬), আব্দুল আজিজ সরকারের ছেলে আব্দুল মামুন (১৬), নলছিয়া জান্নাতুল বাকি হাফিজিয়া মাদরাসার ছাত্র ছাব্বির মিয়া’সহ (১০) আরো বেশ কয়েকজন আহত হন।
আহতরা বর্তমানে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সবাই নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
নলছিয়া জামে মসজিদের ইমাম ও জান্নাতুল বাকি হাফিজিয়া মাদরাসার মুহতামিম হাফেজ মো. এমদাদুল হকের দাবি, প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার রাতেও তারাবি নামাজ পড়া অবস্থায় ৯টার দিকে ঝড় শুরু হয়। মুসল্লিরা সিজদায় গেলে হঠাৎ কাচের দরজার ভেঙে কাচ ছিটকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত লেগে তারা আহত হন।