দুই লেগ মিলিয়ে ৪-১ ব্যবধানে জিতে সেমিফাইনালে কোয়ালিফাই করেছে ম্যানসিটি। যেখানে দলটি প্রতিপক্ষ হিসেবে পাচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদকে।
ঘরের মাঠে শুরু থেকেই ম্যানসিটিকে চাপে রাখে বায়ার্ন। একের পর এক আক্রমণ করে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে তারা। ম্যাচের ১৭তম মিনিটে বল নিয়ে এগিয়ে যান সানে, তবে পরাস্ত করতে পারেননি সিটি গোলরক্ষককে।
দুই মিনিট পর প্রতিআক্রমণ করে বসে সিটি। বল নিয়ে বায়ার্নের বক্সের সামনে যেতেই হালান্ডকে ফাউল করে বসেন উপামেকানো। তাকে লাল কার্ড দেখালেও পরে ভিএআর চেক করে দেখা যায় হালান্ড অফসাইডে ছিলেন। পরে বাতিল করা হয় সেই লাল কার্ডও।
ম্যাচের ৩৫তম মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে ম্যানচেস্টার সিটি। গুনদোগানকে বক্সে উপামেকানো ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। তবে গোলবারের ওপর দিয়ে বল উড়িয়ে মেরে সুযোগ নষ্ট করেন হালান্ড।
দ্বিতীয়ার্ধের ৫৫তম মিনিটে আবার মোক্ষম সুযোগ পায় ম্যানসিটি। কিন্তু ওয়ান-অন-ওয়ানে গোলরক্ষক বরাবর দুর্বল শট নিয়ে আরো একবার হতাশ করেন হালান্ড। দুই মিনিট পর আর ব্যর্থ হননি তিনি। কেভিন ডে ব্রুইনের পাস ধরে হালান্ড উপামেকানোকে ফাঁকি দিয়ে ম্যানসিটিকে ১-০ গোলে এগিয়ে নেন।
ম্যাচের শেষদিকে সান্ত্বনাসূচক গোলের দেখা পায় বায়ার্ন মিউনিখ। সিটির ডি-বক্সে তাদের ডিফেন্ডার মানুয়েল আকাঞ্জির হাতে বল লাগলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। স্পট কিকে গোল করে দলকে সমতায় ফেরান কিমিচ।