ঢাকা ১৮ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব খুসরু চৌধুরী বলেন, দীর্ঘদিন এ এলাকার উন্নয়ন হয়নি বর্তমানে রাস্তাঘাট সুয়ারেজসহ উন্নয়ন কাজ চলছে। আপনাদের সেবা করার জন্য আমাকে এমপি বানিয়েছেন একটু ধৈর্য্য ধরেন কয়েক মাসের মধ্যে জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান হবে। গতকাল ১৭ই মে দক্ষিনখান থানার ফায়দাবাদ ট্রান্সমিটার এলাকার ঐতিহ্যবাহী লাল মসজিদের খতিব দ্বীন -ইসলাম, বিশিষ্ঠ সমাজসেবক খন্দকার সাজ্জাদ হোসেন, কেসি ফাউন্ডেশন ৪৭ নং ওয়ার্ড সভাপতি ইফতিয়ার হোসাইন মনির ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাসেল আলম এবং ৪৭ নং ওয়ার্ড কেসি ফাউন্ডেশনের উপদেষ্ঠা ইমাম হোসেন স্বপনের নিমন্ত্রণে লাল মসজিদে জুমআর নামাজ পড়তে এসে এসব কথা বলেন। এসময় খন্দকার সাজ্জাদ হোসেন এলাকাবাসীর পক্ষে ট্রান্সমিটার থেকে আজমিরির রাস্তাটি সংস্কার এবং এই এলাকায় একটি পানির পাম্প নির্মানের আরজি করেন।
নামাজ শেষে ৪৭ নং ওয়ার্ড ৩ নং ইউনিট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলামের অনুরোধে আজমেরী এলাকা পরিদর্শন করেন এমপি। আজমেরী এলাকার দীর্ঘদিনের পানির সমস্যার সমাধানে একটি পানির পাম্প তৈরির আশ্বাস দেন।
ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ-সদস্য মো. খসরু চৌধুরী বলেন, আমি এমপি হয়েছি মাত্র কয়েক মাস পার হল। এরই মধ্যে বেশীরভাগ রাস্তার কাজ চলমান। আগামী ৫ বছর ঢাকা-১৮ আসনে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করা হবে। সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে সমন্বয় পূর্বক স্বল্পতম সময়ের মধ্যে টেকসই পরিবর্তন নিশ্চিত করা হবে। আপনাদের উন্নয়ন কাজ করার জন্যই আমি এমপি হতে চেয়েছি। আমি ইচ্ছা করলে উন্নত এলাকায় গিয়ে বসবাস করতে পারি কিন্তু আমি তা না করে আপনাদের মতই দক্ষিন এলাকায় বসবাস করছি। ঢাকা-১৮ আসনের উন্নয়নে আমি নিরলসভাবে কাজ করে যাবো। আগামী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সৎ, যোগ্য, শিক্ষিত লোককে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর নির্বাচন করার অনুরোধ করেন যাকে নিয়ে তিনি এলাকার উন্নয়নের কাজ করতে পারেন।
এসময় উপস্তিত ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের ত্রান ও সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক এস এম মাহবুব, কেসি ফাউন্ডেশন ১ নং ওয়ার্ড সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম রইস, ৪৫ নং ওয়ার্ড সভাপতি মো. জুয়েল ,কেসি ফাউন্ডেশন ১ নং ওয়ার্ড সাধারন সম্পাদক মিলনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।