অনলাইন ডেস্ক: জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই কালের কণ্ঠ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে পরিপূর্ণভাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বাস্তবায়নে পত্রিকাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার পাশাপাশি প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ার প্রসার ঘটিয়েছেন। ফলে তথ্য পাওয়ার সুযোগ আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় ‘কালের কণ্ঠ পত্রিকার দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ও গুণীজন সম্মাননা-২০২০’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের সভাপতিত্বে এবং কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, দেশবরেণ্য সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক কালের কণ্ঠকে বাংলাদেশের অন্যতম পত্রিকা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পত্রিকাটি তৃণমূলের জনগণের কাছে সংবাদ পৌঁছে দিচ্ছে।
দেশের বরেণ্য গুণীজন এবং জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা দেয়ার মাধ্যমে কালের কণ্ঠের দশম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী স্মরণীয় করে রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করায় ধন্যবাদ জানান স্পিকার।
কালের কণ্ঠের পক্ষ থেকে ঢাকায় দেশবরেণ্য ২৫ গুণীজন এবং ৬৪ জেলায় ৬৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা দেয়া হয়।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন কালের কণ্ঠের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান এবং গৃহীত কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করেন।