বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে স্বদেশ প্রতিদিন এগিয়ে চলুক শত বছর 

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২০
  • ২৮০ বার পঠিত

 

বিশেষ প্রতিনিধি: তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন করে দৈনিক স্বদেশ প্রতিদিন যে যাত্রা শুরু করলো, তা এক’শ বছর পরেও অব্যাহত থাকুক-এটাই কামনা করি। কারন, মুক্তিযুদ্ধের চেতণাকে ধারন করে এ পত্রিকার যাত্রা শুরু হলো। এই পত্রিকা উন্নত রাষ্ট্র গঠনের পাশাপাশি উন্নত জাতি গঠনের ক্ষেত্রেও অবদান রাখবে বলে বিশ্বাস করি।

রোববার (১২ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাব অডিটরিয়ামে স্বদেশ প্রতিদিনের নতুন আঙ্গিকে ও বর্ধিত কলেবরে উরেদ্বাধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

স্বদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি ও স্বদেশ প্রপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা মো. ওয়াকিল উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদ সদস্য ও প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা আকবর হোসেন পাঠান (নায়ক ফারুক) এবং প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা টিভি চ্যানেল ডিবিসির চেয়ারম্যান ও অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী। সম্মানিত অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল আহসান খান, জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি ও দৈনিক যুগান্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সাইফুল আলম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্বদেশ প্রতিদিন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন। এছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সভাপতি আবু জাফর সূর্য, জাতীয় প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন স্বদেশ গ্লোবাল মিডিয়া লিমিটেড ও স্বদেশ প্রপার্টিজের চেয়ারম্যান ও স্বদেশ প্রতিদিনের প্রকাশক মো. মজিবুর রহমান চৌধুরী। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন স্বদেশ প্রতিদিনের যুগ্ম সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন চিশতী ও বার্তা সম্পাদক খায়রুল আলম।

বর্নাঢ্য আয়োজনের এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দকে স্বদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। পরে প্রধান অতিথিসহ অতিথিবৃন্দ স্বদেশ প্রতিদিনের মোড়ক উম্মোচন করেন।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে বিএনপি অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়ার বয়স হয়েছে। তাই তার পায়ের গোড়ালীর ব্যথা বাড়ে। তার ভালো চিকিৎসার জন্য সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রেখেছেন। সেখানে খালেদা জিয়ার গৃহপরিচারিকাকেও দেওয়া হয়েছে সেবা করার জন্য। তার নিয়মিত চেকআপ করছেন দায়িত্বশীল ডাক্তাররা। যখন যা প্রয়োজন, তখন তাই করছেন। তবুও বিএনপি নেতাদের বক্তব্য শুনলে মনে হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তাররা- ডাক্তার নন। ডাক্তার হলেন বিএনপি নেতারা। তিনি বলেন, মুলত, তার চিকিৎসা সেবা নিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে খালেদা জিয়াকেই খাটো করছেন বিএনপি নেতারা। এসব মিথ্যাচার থেকে বিএনপিকে সরে আসার জন্য তিনি আহবান জানান।

মুজিববর্ষের কথা উল্লেখ্য করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয়েছে। এতে অনেক কিছুর জবাব দেওয়া হচ্ছে। সব সুচকে পাকিস্তানকে ছেড়ে আমরা এগিয়ে গেছি। এটা দেখে পাকিস্তান আক্ষেপ করছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আক্ষেপ করে বলেছেন বাংলাদেশ উন্নয়নে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু বস্তুগত উন্নয়ন হলে চলবে না। শেখ হাসিনার এই উন্নয়নকে টেকসই করতে উন্নত জাতি গঠণ করতে হবে। আমরা যন্ত্র ব্যবহার করতে গিয়ে নিজেই যন্ত্র হয়ে যাচ্ছি। দিনে দিনে আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ছি। এমন হলে চলবে না। উন্নত জাতি গঠণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।

আওয়ামী লীগ সরকারই প্রথম বেসরকারি চ্যানেল চালু করার অনুমোদন দিয়েছে দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম বেসরকারি চ্যানেল চালু অনুমোদন দেন। সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার উন্নয়নের জন্য বর্তমান সরকার নিবেদিত ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এদেশে দৈনিক পত্রিকা ছিলো ৭শ মত। এখন ১৩ শ র বেশি। ৪৫ টিভি চ্যানেলের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৩ ডজন চালু রয়েছে। এখন ২ ডজন রেডিও চালু রয়েছে। এছাড়াও কমিউনিটি রেডিও চালু হয়েছে।

তিনি বলেন, এখন কয়েক হাজার অনলাইন নিউজ পোর্টাল রয়েছে। আমরা অনলাইন নীতিমালা করেছি। সে অনুয়ায়ী অনলাইন নিউজ পোর্টালের রেজিট্রেশন শুরু হবে শিগগিরই। প্রথম দফা আমরা কিছু রেজিট্রেশন দেব। পরে আস্তে আস্তে আরো দেওয়া হবে। কিছু অনলাইন বন্ধ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

স্বদেশ প্রতিদিনকে পরামর্শ দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাজারে এখন অনেক পত্রিকা। গতানুগতিক নিউজ আর ডিজাইন দিয়ে পত্রিকা বের হলে পাঠক পড়বে না। পত্রিকায় বিশেষ কিছু দিতে হবে। অনুসন্ধানী রির্পোট প্রকাশ করতে হবে। কেননা ভাষাহীনদের ভাষা দিতে পারে সংবাদপত্র। আমি বিশ্বাস করি স্বদেশ প্রতিদিন এই ভ‚মিকা পালন করবে।

সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান (নায়ক ফারুক) বলেন, ‘আমি জীবনে অনেক পেয়েছি। এখন আমি মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি আশা করি, স্বদেশ যেনো আকাশ চ‚ড়ায় পৌঁছে যায়।’ সাংবাদিকদের দুঃখের কথা বোঝেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সাংবাদিকরাও দেশের জন্য, স্বাধীনতার জন্য, অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করছে। তাদের লেখনি দেশকে সমৃদ্ধ করছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, একমাত্র শেখ হাসিনাই পারেন দুখি মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে।’ তাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আরও সমৃদ্ধ লেখনির জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেছেন, একটি শিশুর জন্ম যেমন পরিবারের আনন্দের একটি পত্রিকার জন্মও তেমন আনন্দের। এমন একসময় এই পত্রিকাটি উদ্বোধন হলো যখন বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী পালিত হচ্ছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য কাজ করছেন। এ সরকার সাংবাদিকদের জন্য কল্যাণ ট্রাস্ট করেছে। ব্রডকাস্ট মিডিয়ার অনুমোদন দিয়েছে। মিডিয়ার স্বাধীনতা দিয়েছে। কর্মসংস্থান নিশ্চিত করে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ডা. কামরুল আহসান খাঁন বলেন, গণমাধ্যম জগতে স্বদেশ প্রতিদিন হবে একটি উজ্জল নাম। তিনি বলেন, এমন একটি সময স্বদেশ প্রতিদিন উদ্বোধন হলো যে সময় মুজিববর্ষ শুরু হয়েছে। আমি আশা করবো এই মুজিববর্ষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্বদেশ প্রতিদিন এগিয়ে যাবে।

জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলম বলেন, স্বদেশ প্রতিদিন এমন একটি সময় আত্মপ্রকাশ করেছে যে সময় বঙ্গবন্ধুর শততম বার্ষির্কীর কাউন্টাডাউন শুরু হয়েছে। বঙ্গবন্ধু ১০ জানুয়ারী স্বদেশ পত্যাবর্তন করেছেন তাই আমি বলবো স্বদেশ প্রতিদিন সফলভাবে এগিয়ে যাক। বর্তমানে গণমাধ্যম তথা গণমাধ্যম কর্মীরা ভালো নেই এর মধ্যেও একটি সাহসী সিনদ্ধান্ত নেয়ার জন্য স্বাগতম জানাই। একজন সাংবাদিকের অর্থনৈতিক অবস্থান যদি মজবুত না হয় তাহলে তার কাজ ভালো হতে পারে না। তখন মানবিক মুল্যবোদও সৃস্টি হয় না।

ডিইউজে সভাপতি আবু জাফর সূর্য বলেছেন, যে হারে দেশে উন্নয়ন হচ্ছে তাতে হয়তো বাংলাদেশ ভালো আছে; কিন্তু সাংবাদিকরা ভালো নেই। ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসে গণমাধ্যমকর্মী আইন বাতিল করে সাংবাদিকদের সম্মানহানী করেছে। তিনি আরও বলেন, সব পেশার মানুষের জন্য আইন আছে। কিন্তু সাংবাদিকদের পেশাগত পরিচয় এখনো নিশ্চিত না। সাংবাদিকদের ওয়েজবোর্ড দিয়ে হয়তো কিছুটা নিরাপত্তা পায়। এছাড়া কোন নিরাপত্তা নেই তাদের। স্বদেশ প্রতিদিন বাজারে এসেছে এজন্য কিছু লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে, সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে দেশের কথা, মানুষের কথা বলবে। কিন্তু সাংবাদিকদের কথা বলার মতো কেউ নেই। স্বাদেশ প্রতিদিন অনেক ভালো কাজ করবে প্রত্যাশা করে তিনি বলেন, পত্রিকাটি সমাজের সব অনিয়ম তুলে ধরবে। আমি স্বদেশ প্রতিদিনের সাফলতা কামনা করছি।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, বর্তমানে সাংবাদিকরা ভালো নেই, দিন কাটছে সঙ্কটে। গণমাধ্যম একটি রাষ্ট্রের ৪র্থ স্তম্ভ। সেটা যদি ভালো না থাকে রাষ্ট্র ভালো থাকতে পারে না। স্বদেশ প্রতিদিনের সফলতা কামনা করে তিনি বলেন, প্রায়ই শুনি টেলিভিশনের একটি বুম ধরিয়ে দিয়ে বলে, আপনিও করে খান, আমাদেরও কিছু দেন। আমরা এমনটি আশা করছি না আপনাদের কাছ থেকে। আশাকরছি পত্রিকাটির কর্তৃপক্ষ এখানে কর্মরত সবকর্মীসহ মফস্বল প্রতিনিধিদের ঠিকমতো বেতন-ভাতা দিবেন।’
ডিইউরে সাবেক সাধারণ সম্পাদক কুদ্দুস আফ্রাদ বলেন,‘স্বদেশ প্রতিদিন বাজারে আসায় আমি আনন্দিত। আমি তাদের সাফলতা কামনা করছি।’

সভাপতির ভাষনে স্বদেশ প্রতিদিনের সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি ও স্বদেশ প্রপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা মো. ওয়াকিল উদ্দিন বলেন, আমাদের পত্রিকা ভালোমানের হবে। এখানে কোনো ধরণের হলুদ সাংবাদিকতা হবে না। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সারা বাংলাদেশে যে অভিযান শুরু করেছেন এবং বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। আপনারা জানেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১০০ শ’তম জন্ম বার্ষিকি উৎযাপনের পাশাপাশি ২০২১ সালে বাংলাদেশ একটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব। আমি শুধু বলবো আল্লাহ যেন তাকে হায়াত দেন। যেন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি যাতে ক্ষমতায় থাকে। আগামীর জনগণ যাতে একটি স্বাধীন সার্বোভৌম দেশ পায়।

অনুষ্ঠান শেষে স্বদেশ প্রতিদিনের প্রকাশক মজিবুর রহমান চৌধুরী সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

অনুষ্ঠানে সাংবাদিক ছাড়াও বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তি, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভাকাঙ্খী ও স্বদেশ প্রতিদিনের ঢাকার বাইরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদের ফুল দিয়ে বরণ এবং তাদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে পত্রিকার শুভাকাঙ্খী ও বিজ্ঞাপনদাতারা কর্তৃপক্ষকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছ জানান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবে যুগ্ম সম্পাদক শাহেদ চৌধুরী ও মাইনুল আলম, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আশরাফ আলী, ডিআরইউ সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ, বিএফইউজে সাবেক মহাসচিব জাকারিয়া কাজল, ঢাকা সাংবাদিক বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি তরুন তপন চক্রবর্তী ও সম্পাদক আল মামুন, বিএফইউজে নির্বাহী কমিটির সদস্য খায়রুজ্জামান কামাল ও শেখ মামুনুর রশিদ, ডিআরইউ সাবেক সা. সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী বাবুল আক্তার চৌধুরী ও ডিপিডিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট কবি নূর কামরুন্নাহার।

এ ছাড়াও ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, নির্বাচন কমিশন, রূপালী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারি ফেডারেশন, প্রচিত এড, সারা এড, কেয়ার এড, ইনহেরিটেজ ডেভেলপমেন্ট, সোনালী প্রিন্টিং প্রেস, দেশ বন্ধু গ্রুপ ও দৈনিক আজকালের খবর, দৈনিক আমাদের সময়, দৈনিক তৃতীয মাত্রা, কাজলা পরিবহন, সংবাদপত্র বিট কর্মচারি কল্যাণ সমিতি, আশা এড, আকাশবাড়ি হলিডেজ, এলজিইডি সহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com