শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::

দেশের ৬৪০ স্কুল-মাদরাসায় ভোকেশনাল কোর্স

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২০ মে, ২০১৯
  • ৩২৭ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক,সিটিজেন নিউজ: দেশের ৬৪০ স্কুল-মাদরাসায় ভোকেশনাল কোর্স চালু হবে। ২০২১ সালে ষষ্ঠ শ্রেণিতে চালু হবে প্রাক-বৃত্তিমূলক (প্রি-ভোকেশনাল) শিক্ষা। পর্যায়ক্রমে তা দশম শ্রেণি পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হবে।

রোববার (১৯ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
জানা গেছে, সভায় সাধারণ ধারার মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষায় প্রি-ভোকেশনাল ও ভোকশেনাল কোর্স চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রথম ধাপে দেশের ৬৪০ বিদ্যালয় ও মাদসারায় দুটি করে ট্রেড কোর্স চালুর সিদ্ধান্ত হয়। পর্যায়ক্রমে মাধ্যমিকের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘বৃত্তিমূলক’ কোর্স চালু করা হবে।

তবে মাধ্যমিকের সব প্রতিষ্ঠানে (৩০ হাজার) একটি করে বৃত্তিমূলক কোর্স চালুর লক্ষ্যে কমিটি গঠন করে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে ২৭ মে একটি সভা ডাকা হয়েছে। ওই সভায় এ সংক্রান্ত বিস্তারিত প্রতিবেদন তুলে ধরা হবে।

সূত্র জানায়, মাধ্যমিক শিক্ষাখাত বিনিয়োগ কর্মসূচি (সেসিপ) থেকে নতুন এই পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করা হবে। লক্ষ্য অনুযায়ী প্রাক-বৃত্তিমূলক স্তরের প্রতিটি শ্রেণিতে একটি করে ট্রেড থাকবে।

এগুলো হচ্ছে প্রকৌশল-১ (ষষ্ঠ শ্রেণি), প্রকৌশল-২ (সপ্তম) এবং প্রকৌশল-৩ (অষ্টম)।

জানা গেছে, ৬৪০ প্রতিষ্ঠানে ভোকেশনাল শাখা খোলার লক্ষ্যে বিস্তারিত রোডম্যাপ তৈরি হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় নবম-দশম শ্রেণিতে এসএসসি/দাখিল ভোকেশনাল কোর্স চালু হবে। ইতিমধ্যে ১২টি ট্রেড চিহ্নিত করা হয়েছে। এরমধ্যে পছন্দ অনুসারে দুইটি ট্রেড চালু করা যাবে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে দু’টি ট্রেডে মোট (প্রতি ট্রেডে ৪০ জন করে) ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবে।

মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, নির্বাচিত ৬৪০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভোকেশনাল কোর্স চালুর লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ৬১৪ প্রতিষ্ঠানে অতিরিক্ত তিনটি শ্রেণিকক্ষ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আসছে নভেম্বরে মধ্যে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। এসব প্রতিষ্ঠানে দুইটি ট্রেড কোর্স চালুর লক্ষ্যে এক বছরের পাঠদান অনুমতি দিয়েছে কারিগারি বোর্ড। শিক্ষার্থী ভর্তি করলে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের রেজিস্ট্রেশন দেবে। সেসিপ প্রোগ্রাম দলিলের সংস্থান অনুসারে প্রতি ট্রেডের জন্য একজন ট্রেড ইন্সট্রাক্টর (শিক্ষক) নিয়োগ করবে এনটিআরসিএ।

সূত্র জানায়, ভোকেশনাল কোর্স চালু করতে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দু’জন ট্রেড ইন্সপেক্টর, একজন করে বাংলা, ইংরেজি, সমাজবিজ্ঞান, গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন বিষয়ের সহকারী শিক্ষক এবং একজন করে কম্পিউটার প্রদর্শক ও ল্যাপ সহকারী নিয়োগের প্রস্তাব করা হয়েছে।

মাধ্যমিকের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রি-ভোকেশনাল ও ভোকেশনাল কোর্স চালু সংক্রান্ত সেসিপের এক প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, বর্তমানে দেশে সাধারণ শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক পর্যায়ে ২৩ হাজার ৮২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত রয়েছে। এরমধ্যে ইতিপূর্বে এক হাজার ৯৯৩টি প্রতিষ্ঠানে এসএসসি/দাখিল ভোকেশনাল কোর্স চালু হয়েছে। সেসিপ প্রকল্পের আওতাভুক্ত ৬৪০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সাধারণ শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক পর্যায়ের মোট দুই হাজার ৬৩৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃত্তিমূলক শিক্ষার আওতাভুক্ত হবে।

মাধ্যমিক পর্যায়ের এমপিওভুক্ত অবশিষ্ট ২১ হাজার ১৮৭টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নবম-দশম শ্রেণিতে বৃত্তিমূলক শিক্ষা চালুর লক্ষ্যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে দুটি ট্রেড চালু করলে ন্যূনতম দুইজন ট্রেড ইন্সট্রাক্টর, একজন কম্পিউটার প্রদর্শক এবং একজন ল্যাব অ্যাসিসটেন্ট/শপ অ্যাসিসটেন্ট/কম্পিউটার ল্যাব অ্যাসিসটেন্ট প্রয়োজন হবে। এ বিবেচনায় ২১ হাজার ১৮৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য ন্যূনতম ৪২ হাজার ৩৭৪ জন ট্রেড ইন্সট্রাক্টর, ২১ হাজার ১৮৭টি কম্পিউটার প্রদর্শক এবং ২১ হাজার ১৮৭ জন ল্যাব অ্যাসিসটেন্ট/শপ অ্যাসিসটেন্ট/কম্পিউটার ল্যাব অ্যাসিসটেন্ট নিয়োগ প্রয়োজন হবে। এসব শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিওভুক্তির জন্য সরকারের ব্যয় হবে এক হাজার ৪৫৬ কোটি ৮১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। তবে এসব কোর্স চালুর পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

আজ থেকে স্কুলে ভর্তি আবেদন শুরু, নেই মুক্তিযোদ্ধার নাতি কোটা সিটিজেন প্রতিবেদকঃ সরকারি-বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এই প্রক্রিয়া চলবে ৩০ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। আবেদন শেষে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই ও ভর্তি করানো হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী—এবার ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মোবাইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টেলিটকের মাধ্যমে এ ফি পরিশোধ করতে হবে। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর বয়স জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী ৬ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। যেমন—২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে। অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ, জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত। পরবর্তী শ্রেণিগুলোতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম-নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ ৫ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। সর্বোচ্চ পাঁচটি স্কুল পছন্দক্রম দেওয়া যাবে অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী পছন্দের ক্রমানুসারে সর্বোচ্চ পাঁচটি বিদ্যালয়ের নাম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম (দুটি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি কোনো স্কুলেই একটি শ্রেণির কোনো শাখাতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যেকোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ক্যাচমেন্ট এরিয়া ঢাকা মহানগরীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে ‘ক্যাচমেন্ট এরিয়া’ হিসেবে নির্ধারণ করতে পারবেন। ক্যাচমেন্ট এরিয়া থেকে শূন্য আসনের ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী নেওয়া হবে। ক্যাচমেন্ট এরিয়ার এ কোটা সুবিধা পেতে অনলাইনে আবেদনের সময় শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্বাচন করতে হবে। ডিজিটাল লটারি ও ফল প্রকাশ আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হবে। এরপর লটারির ফল প্রকাশ করা হবে। মাউশির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী—আনুষ্ঠানিকভাবে লটারির সম্ভাব্য দিন ঠিক করা হয়েছে ১০ ডিসেম্বর। এরপর ১২ ডিসেম্বর লটারির কার্যক্রম শেষে ফল প্রকাশ করা হতে পারে। তবে বিশেষ কারণে এ তারিখে পরিবর্তন আসতে পারে। মেধা-অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশ ও চূড়ান্ত ভর্তি ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশের পর ১৭ ডিসেম্বর শুরু হবে চূড়ান্ত ভর্তি কার্যক্রম, যা চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকার ভর্তি চলবে ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। চূড়ান্ত ভর্তির ফি ও অন্যান্য খরচ দেশের মফস্বল এলাকার স্কুলে সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে ৫০০ টাকার বেশি হবে না। উপজেলা ও পৌর এলাকায় ১ হাজার টাকা, মহানগর এলাকায় (ঢাকা বাদে) সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা। অন্যদিকে রাজধানীর এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সর্বোচ্চ ভর্তি ফি নিতে পারবে ৫ হাজার টাকা। আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ফি নিতে পারবে ৮ হাজার টাকা। তবে ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা। তাছাড়া রাজধানীর প্রতিষ্ঠানগুলো উন্নয়ন ফি ৩ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না। একই প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রতি বছর সেশন চার্জ নেওয়া যাবে। তবে পুনর্ভর্তি ফি নেওয়া যাবে না। সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে ৬৮ শতাংশই কোটা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪০ শতাংশই ক্যাচমেন্ট এরিয়া কোটা। তাছাড়া বীর ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্ত দপ্তর-সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ১০ শতাংশ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা ২ শতাংশ, অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর যমজ ও সহোদর ভাই-বোনরা ৫ শতাংশ কোটায় সংরক্ষিত আসনে ভর্তির সুযোগ পাবেন। তবে এবার কোটা পদ্ধতিতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এতদিন মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী—বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার জন্যই কেবল ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। এ কোটায় শিক্ষার্থী না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে এ আসনে ভর্তি করতে হবে। জানা যায়, প্রতি বছর কয়েক লাখ শিক্ষার্থী লটারিতে অংশ নিয়ে স্কুলে ভর্তি হয়ে থাকে। সন্তানকে ভালো স্কুলে ভর্তির জন্য চেষ্টা করেন সব অভিভাবক। এ নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তারা। এবার তারা লটারি পদ্ধতি বাদ দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি তুলেছিলেন। সময় স্বল্পতার কারণে অভিভাবকদের দাবি এবার বিবেচনায় নেওয়া সম্ভব না হলেও আগামীতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com