শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ১০:২৮ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
নৈতিকতা ও মানবসেবাই রোটারির প্রকৃত শক্তি ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: উত্তরা ও উত্তরখানে বিএনপির লিফলেট বিতরণে সমাবেশে আফাজ উদ্দিন ৩১ দফার ভিত্তিতে মানবিক রাষ্ট্র গঠনে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এগিয়ে যাচ্ছে: এস এম জাহাঙ্গীর পিআর পদ্ধতি চায় যোগ্যতাহীনরা, জনগণ চায় ব্যালটে ভোট দিয়ে সরকার গঠন – আমিনুল হক শ্যামলীর ইইউবি ক্যাম্পাস বিক্রির অভিযোগে ভূয়া ট্রাস্টির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন জবাবদিহিমূলক সরকার গড়বে বিএনপি: আমিনুল হক হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর অর্ডিন্যান্স’-এর খসড়া অনুমোদন নিরাপত্তার স্বার্থে আমার বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

পার্বত্য চট্টগ্রামে নতুন করে বাঘ ছাড়ার চিন্তা সরকারের

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২৪৯ বার পঠিত

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের জঙ্গলে নতুন করে বাঘ ছাড়ার চিন্তা করছে সরকার। ইতোমধ্যেই ওই অঞ্চলে বাঘ ছাড়া যায় কিনা এবং সেখানে বাঘের পুনঃপ্রবর্তন করা হলে এগুলো টিকে থাকতে পারবে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে একটি সমীক্ষার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

প্রধান বন সংরক্ষক আমীর হোসাইন চৌধুরীর বরাত দিয়ে বিবিসি বাংলা তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নতুন করে বাঘ ছাড়ার আগে দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ওই বনে বাঘের থাকার উপযোগী পরিবেশ ও খাদ্য আছে কিনা এবং একই সঙ্গে সেখানে বাঘের জন্য কোনো হুমকি আছে কিনা- তা সমীক্ষা করে দেখা হবে।

বন কর্মকর্তা বলেন, বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে এই সমীক্ষা চালানো হবে। তারা ট্র্যাকিং করে দেখবে পার্বত্য অঞ্চলে ইতোমধ্যেই বাঘের উপস্থিতি আছে কিনা। না থাকলেও তাদের আবাসস্থল ও খাদ্যের পরিবেশ আছে কিনা। একইসঙ্গে দেখা হবে বাঘ সেখানে ছাড়লে তারা টিকবে কিনা, সারভাইভ করবে কিনা।

এখন শুধু সুন্দরবনে বাঘের আবাসস্থল রয়েছে। যদিও এক সময় বেশিরভাগ অঞ্চলে বাঘের পদচারণা ছিল। সর্বশেষ বাঘ শুমারীর তথ্যানুযায়ী, শিকারীদের হাতে ব্যাপক সংখ্যায় বাঘ মারা পড়ার পর সুন্দরবনে মাত্র শ’খানেক বাঘ টিকে আছে।

প্রধান বন সংরক্ষক জানান, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে বাঘ নিয়ে যে ফিজিবিলিটি স্টাডিজ চালানোর প্রস্তাব করা হয়েছে, সেটি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই অনুমোদন করেছে এবং খুব শিগগিরই বিশেষজ্ঞদের দায়িত্ব দেয়া হবে। আগামী বছরের জুনের মধ্যে সমীক্ষাটি শেষ করতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ওই অঞ্চলে বাঘের সম্ভাব্য যে উপস্থিতির কথা বলা হচ্ছে, সেগুলো ভারত বা মিয়ানমার থেকেও আসতে পারে বলে মনে করেন আমীর হোসাইন চৌধুরী। সে কারণেই ওখানে বাঘের রিইনট্রোডাকশন করা যায় কিনা, সেই চিন্তা থেকেই সমীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com