সাংবাদিক মোল্লা মোহাম্মাদ হাসান এক ব্যবসা ক্ষেত্রে মোঃ শরিফুল ইসলামকে কিছু টাকা প্রদান করেন যা একান্ত বিশ্বাসের উপর। আর ধার দেয়া টাকা চাহিতে গেলে শরিফুল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের টালবাহানা শুরু করে দেয়।আর তার এই টালবাহানা টের পেয়ে হাসান তার ধার দেয়া টাকা চাহিতে গেলে শরিফুল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের মানুষদের দিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসতে থাকে।
অথচ হাসান তার পাওনা টাকার জন্য শরিফুল ইসলামকে ফোন দিলে শরিফুল ইসলাম প্রতিদিন বিভিন্ন তারিখ ও সময় দেয়, কিন্তু টাকা প্রদান না করায় ২/১১/২০২১ তারিখে রাত আনুমানিক ১০ ঘটিকায় সময় শরিফুল টাকা প্রদান করবে বলে আশ্বাস প্রদান করলে সাংবাদিক হাসান মোল্লা শরিফুল ইসলামকে ফোন দেয়, শরিফুল ইসলাম গতকালও বিভিন্ন কথা বলে, এমতবস্থায় গতরাতে শরীফুল ইসলাম রাত আনুমানিক ১১.২০ ঘটিকার সময় ফোন দিয়ে বলে আপনি স্ট্যাম্প আর চেক নিয়ে মিরপুর মডেল থানাধিন বাংলাদেশ আই হাসপাতালের সামনে আসেন।
সাংবাদিক হাসান শরিফুলের উল্লেখ করা নির্ধারিত স্থানে যাওয়ার পর শরিফুল ইসলাম সহ ঢাকা মহানগর উত্তররের আওতাধিন মিরপুর থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক সিরাজ যুগ্ম সম্পাদক রাতুল সহ আরো কয়েকজন সাংবাদিক মোল্লা হাসানকে অকত্য ভাষায় গালিগালাজ করেন, এমনকি দেনাদার শরিফুল ইসলাম তার ঢেকে আনা উল্লেখিত ওই সকল নেতাদের আরো বলেন যে,পাওনাদারের বাড়ি গোপালগঞ্জন তখন সিরাজ আর রাতুল আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে বলে বঙ্গবন্ধু আর শেখ হাসিনা কি এই দেশটাকে কিনে নিছে, গোপালগঞ্জ জেলা নিয়ে অনেক কুরুচিপূর্ন কথা বলায় সাংবাদিক হাসান এক পর্যায় গাবরে যান।
আর যখনি উল্লেখিত ব্যাক্তিদের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা সহ তার পরিবারের সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করে আসতে থাকে আর তার প্রতিবাদ করতে গেলে হাসান’কে মিরপুর থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক সিরাজ ও রাতুল বলে উঠে যে তোকে ঢাকা থেকে গুম করে ফেলবো যেকোন সময় এবং পাওনা টাকা যদি আর চাইতে আসিস তাহলে ওখানে তোকে খুন করা হবে।
এমতবস্থায় সাংবাদিক হাসান তার স্বাভাবিক চলাচল তথা জীবনের নিরাপত্তা হীনতায় ও ভীত সম্ব্রন্ত হয়ে আছেন।
এমতাবস্থায় আইনি সহয়তা চেয়ে আজ ৩/১১/২০২১ তারিখে মিরপুর মডেল থানায় সাধারন ডায়েরী করেন,যাহার নং ১৯৪।এ ব্যপারে সাংবাদিক মোল্লা হাসানের বর্তমান অবস্থার কথা জানতে চাইলে সাথে তিনি জানান যে, তিনি তার স্বভাবিক চলাচলে নিজ জীবন নিয়ে চরম ভয়ভীতির মধ্যে আছেন এবং সরকারের কাছে তার জীবনের নিরাপত্তার জন্য সকল ধরনের সাহায্য সহযোগিতা দাবি জানান।
পাশাপাশি সাংবাদিক হাসান এও জানান যে, তার ছাত্র জীবনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত ছিলেন।শুধু তাই না,বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আওয়ামীলীগের জন্য অনেক রক্ত জড়িয়েছেন বলে দাবী করেন,এমনকি এই স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বাঙ্গালী জাতির জনক মরহুম বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জ’কে নিয়ে যে আক্রমনাত্বক আচরন উল্লেখ করেছেন তার সঠিক বিচার না পাওয়া পর্যন্ত সে আর কোনোদিন সাংবাদিক হাসান তার জন্মস্থান গোপালগঞ্জ বলে দাবী করবেন না বলে তীব্র কষ্টের মনোভাব প্রকাশ করেছেন।