আগামী ২৯ নভেম্বর কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন। সম্মেলনকে ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। পোস্টার, ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে গোটা উপজেলা।
সম্মেলনে সভাপতি পদে আলোচনায় রয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোক্তার হোসেন, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামছুন্নাহার মিনা জামান। সাধারণ সম্পাদক পদে কয়েক জনের নাম শোনা গেলেও সবচেয়ে আলোচনায় আছেন কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামী লীগের ১নং যুগ্ম সম্পাদক শরাফত হোসেন লাভলু।
শরাফত হোসেন লাভলু একজন সৎ, নির্লোভ নিরহংকার ও একজন নীতিবান মানুষ। তিনি সারাজীবনই সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে সোচ্চার আছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের অকুতোভয় সৈনিক শরাফত হোসেন লাভলু ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। কাশিয়ানী এম.এ খালেক কলেজের জি এস ছিলেন। কাশিয়ানী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি পদে দায়িত্ব পালনের পর কাশিয়ানী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি হিসেবেও সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন।
কাশিয়ানী সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন আনু বলেন, কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে সাবেক ছাত্র ও যুবলীগ নেতা এবং বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগের ১নং যুগ্ম সম্পাদক শরাফত হোসেন লাভলুর বিকল্প নেই। তিনি সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব পেলে কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামী লীগ আরও গতিশীল হবে। আমরা সদর ইউনিয়নবাসী লাভলু মৃধাকে কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে চাই।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, বিশেষ অতিথি থাকবেন গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ-সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নার্গিস রহমান এমপি।