বিশ্ব ক্রিকেটে উইন্ডিজ বড় একটি নাম। ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই দাপুটে পারফর্মার ছিল দলটি। তবে সময়ের পরিক্রমায় আজ সেসব যেন শুধুই অতীত। কেননা ওয়ানডে বিশ্বকাপে জায়গা পেতেও কোয়ালিফাই পর্বে লড়াই করতে হচ্ছে তাদের। অথচ ওয়ানডে ও টি-২০ ফরম্যাটে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ক্যারিবীয়রা।
উইন্ডিজ ক্রিকেট ইতিহাসে অসংখ্য কিংবদন্তিদের উত্থান হয়েছে। যেখানে ক্রিস গেইল, ব্রায়ান লারা, ডোয়েন ব্র্যাভো ও ড্যারেন সামির মতো ক্রিকেটাররা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তারাই আজকের দিনে নিজেদের হারিয়ে খুঁজছেন।
গত কয়েক বছর আগে ‘দ্য কপিল শর্মা শো’ অনুষ্ঠানে দীপক চাহার এসে জানিয়েছিলেন, চেন্নাই সুপার কিংস দলের তার এক সতীর্থ ক্রিকেটারের নাকি অসংখ্য গার্লফ্রেন্ড রয়েছে। এমনকি সেই গার্লফ্রেন্ডদের নাকি সন্তানও রয়েছে। তবে উইন্ডিজের অধিকাংশ ক্রিকেটারই এমন লাইফস্টাইল ভালোবাসেন।
তেমনই একজন ক্রিকেটার হলেন টিনো বেস্ট। উইন্ডিজ ক্রিকেট দলের এই প্রাক্তন পেসার তথা গেইল, ব্র্যাভো এবং পোলার্ডের এই সতীর্থ ২০১৬ সালে আত্মজীবনী ‘মাইন্ড দ্য উইন্ডোজ : মাই স্টোরি’ প্রকাশ করেছিলেন। সেখানেই তিনি উল্লেখ করেন যে প্রায় ৬৫০ মহিলার সঙ্গে শুয়েছিলেন তিনি। আর সেকারণেই তিনি নিজেকে ‘ব্ল্যাক ব্র্যাড পিট’ বলেও উল্লেখ করেন। পাশাপাশি নিজেকে বিশ্বের সবথেকে সুন্দর ন্যাড়া মাথার পুরুষ বলেও সম্বোধন করেন।
তিনি লিখেন, ‘আমি মহিলাদের ভালোবাসি। মহিলারা আমাকে ভালোবাসে। আমি নিজেকে বিশ্বের সবথেকে সুন্দর ন্যাড়া মাথার পুরুষ বলেও মনে করি। আমাকে অনেকেই মজা করে ব্ল্যাক ব্র্যাড পিট বলে থাকেন।’
সেইসঙ্গে তিনি আরো যোগ করেন, তিনি মহিলাদের সঙ্গে ডেট করতে এবং শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করতে ভালোবাসেন। ইতিমধ্যেই ৫০০ থেকে ৬৫০ মহিলার সঙ্গে তিনি শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) সিলেট স্ট্রাইকার্সের হয়ে মাঠ মাতিয়েছিলেন ক্যারিবীয়ান তারকা টিনো বেস্ট। তার দলের অধিনায়ক ছিলেন মুশফিকুর রহিম।