নিজস্ব প্রতিবেদক
ছেলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ততা নিয়ে প্রথম দিকে ছিল শিক্ষক বাবার আপত্তি। তবে এলাকায় ছেলের প্রতি মানুষের আস্থা, বিশ্বাস ও ভালোবাসা দেখে তিনি আর বাধা দেননি। সেই ছেলে জনপ্রতিনিধি না হয়েও সুখ-দুঃখে জনগণের পাশে থেকে হয়ে উঠেছেন রাজধানীর তুরাগ থানার ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের গণমানুষের নেতা।
বলছি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের গণমানুষের নেতা মোহাম্মদ সোহেল মিয়ার কথা। যিনি সাধারণ মানুষের দুঃসময়ে সবার আগে হাজির হন। বিপদে আপদে মানুষের পাশে থাকেন। বার বার প্রতিহিংসার শিকার হয়েও যিনি সাধারণ মানুষের স্বার্থের প্রশ্নে সব সময় থাকেন সামনের কাতারে তিনিই সোহেল মিয়া।
ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করা সোহেল মিয়া শতভাগ খাঁটি মুজিব আদর্শে বিশ্বাসী একজন নিবেদিত আওয়ামী লীগ কর্মী। দলে পদ-পদবি না থাকলেও রাজধানীর বৃহত্তর উত্তরার মানুষ তাকে এক নামেই চেনে। সমগ্র রাজধানী জুড়েই রয়েছে তার পরিচিতি। এক সময়ে সরকারি মিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদকের দায়িত্ব পালনকারী তুখোড় ছাত্রনেতা মোহাম্মদ সোহেল মিয়া এক যুগের বেশি সময় তুগার থানায় যুবলীগকে শক্তিশালী করেছেন। দলকে শক্তিশালী করতে গিয়ে একাধিকবার বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। তাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। তাকে হয়রানি করতে একে একে করা হয়েছে অনেকগুলো মামলা। তবুও তাকে রাজনীতি থেকে দূরে সরাতে পারেনি। তৃণমূলের নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগণদের দাবি দাওয়া নিয়ে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের গণমানুষের শেষ আশ্রয়স্থল।
যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিসেবে সোহেল মিয়াকে দেখতে চায় এলাকাবাসী। ইতিমধ্যে তার পালে বইছে হাওয়া। তাকে ঘিরে স্বপ্ন দেখছেন তুরাগের সর্বস্তরের মানুষ। তুরাগের চায়ের আড্ডায় চর্চিত নাম এখন সোহেল মিয়া। ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে আলোচনার তুঙ্গে রয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে ৫২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ প্রত্যাশী সোহেল মিয়া বলেন, আমি সাধারণ মানুষ। জনগণই আমার শক্তি। সব সময় জনগণ ও আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম। সামনের দিনগুলোতেও থাকবো। ঢাকা-১৮ আসনের মাননীয় এমপি মো. খসরু চৌধুরী আমার নেতা। প্রিয় নেতার আশীর্বাদ নিয়ে জনগণের পাশে থেকে তাদের সেবা করে যাবো এটাই আমার অঙ্গীকার।