বৃষ্টি হওয়ায় গত ২৪ ঘন্টায় শেরপুর জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ২৪ ঘন্টার ভারি বৃষ্টি পাত হওয়ায় পাহাড়ি এলাকার চারটি নদীর পানিই বৃদ্ধি পেয়েছে। মহারশি, ভোগাই, সোমেশ্বরি ও চেল্লাখালি নদীর পানি বিপদ সীমীর ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ঝিনাইগাতী ও নালিতাবাড়ী উপজেলা শহরে পানি ঢুকে পড়েছে।
পানি বৃদ্ধিতে জন দুর্ভোগ আর বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইতিমধ্যে এ দুই উপজেলার ৩০ হাজারের বেশি মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী জানান, ২৪ ঘন্টায় জেলার বন্যা পরিস্থিতির আরো খারাপ অবস্থার সৃষ্টি হবে। ২৪ পাহাড়ি এলাকার ৪টি নদীর বিপদসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পরিস্থিতি মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনে পক্ষ থেকে ভার্চুয়ালি প্রস্তুতি মূলক সভা করা হয়েছে ।
এসময় জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার জানান, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সকলকে প্রস্তুত থাকতে হবে। বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সকল বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ছুটিতে যাওয়া যাবে না। শুকনো খাবারসহ ত্রাণ বিতরণে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।