বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৬:২০ পূর্বাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
সিলেট টেস্টে অনবদ্য ইনিংসে সুখবর পেলেন মুমিনুল ইসরাইল থেকে পুরস্কার পেয়ে ইউনেস্কোর বলে চালালেন ড. ইউনূস ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাল, যেভাবে জানবেন সাকিবের ফেরার টেস্টে নেই হাথুরুসিংহে ‘জনগণ থেকে যারা আউট হয়েছে, তারা ভারতবিরোধী স্লোগান দিচ্ছে’ চাকরির বিজ্ঞাপন দিয়ে যুবকদের ধরে এনে টর্চারসেলে নির্যাতন স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ঢাকা বয়েজ এন্ড গালর্স কলেজের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে স্বাধীনতা দিবসে আলোচনা সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গাজীপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন কালীগঞ্জে চোরাকৃত স্বর্ণ ও ট্রাক ভর্তি সোয়ামিলসহ গ্রেফতার- ৩

শিশুর জ্বরে করনীয়

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯
  • ২৫৮ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক,সিটিজেন নিউজ: জ্বরের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। কোনো কোনো জ্বর সারা দিন-রাত একই রকম থাকে- কখনও তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা তার নিচে নামে না। কোনো কোনো জ্বর দিনে এক বা একাধিকবার আসে মাঝখানে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকে। অনেক জ্বর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এবং কয়েক দিনের ভেতর তা বেড়ে প্রায় ১০৩-১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মতো হয়। কোনো কোনো জ্বর শুরু থেকেই অনেক বেশি হয়ে আসে। অনেক সময় আবার জ্বর যে দিন হল সে দিন কয়েক ঘণ্টা পর কমে যায় এবং কয়েক দিন পর আবার একই নিয়মে বাড়তে ও কমতে থাকে। কিছু জ্বর ওঠার সময় শীত শীত অনুভূত হয়, এমনকি কাঁপুনিও হতে পারে। আবার জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় বেশ ঘাম দিয়ে ছেড়ে যায়। অনেক সময় ঘুসঘুসে অর্থাৎ কম মাত্রার জ্বর অনেক দিন ধরে চলতে থাকে। কোনো প্রদাহজনিত জ্বর হলে শিশু কয়েক দিনের ভেতর বেশ দুর্বল হয়ে যেতে পারে। যে কারণেই জ্বর হোক না কেন তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে দেয়া ঠিক নয়। কারণ এতে শিশু অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শিশুর মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই যে কোনো ধরনের জ্বরই হোক না কেন, অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়াবেন। নিজে নিজে ওষুধ খাওয়াতে গিয়ে শিশুর ক্ষতির কারণ হবেন না।

শরীরের তাপমাত্রা সারা দিন ওঠা-নামা করে। তাপমাত্রা সাধারণভাবে শেষ বিকালে বা সন্ধ্যার শুরুতে সবচেয়ে বেশি থাকে। সবচেয়ে কম থাকে সকালবেলা। বিভিন্ন অসুখে জ্বরের ওঠা-নামা বিভিন্ন রকম, তাই জ্বরের এই ওঠা-নামা লক্ষ্য করে সঠিক সময়ে তাপমাত্রা মাপা জরুরি। ব্যায়াম করলে এবং গরম খাবার বা পানীয় পান করলে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিশু গরম দুধ বা পানীয় পান করে থাকলে তার ৩০ মিনিট পর তাপমাত্রা পরিমাপ করবেন। ছোট শিশুদের তাপমাত্রা বগলের নিচে বা কুচকির মাঝে মাপুন। কখনোই ছোট শিশুদের মুখে থার্মোমিটার দেবেন না। কারণ তারা কামড় দিয়ে থার্মোমিটার ভেঙে ফেলতে পারে, ফলে মুখের ভেতর কেটে যেতে পারে। বড় শিশুদের মুখে জিহ্বার নিচে অথবা বগলের নিচে তাপমাত্রা মাপতে পারেন। কাচ পারদ থার্মোমিটার ব্যবহারের আগে ঝাঁকিয়ে পারদ স্তর নামিয়ে দিয়ে বগলের নিচে কুচকির মাঝে অথবা মুখে তিন মিনিট ধরে রাখতে হবে। ডিজিটাল থার্মোমিটারে দ্রুত ও সঠিকভাবে তাপমাত্রা মাপা যায় এবং কাচ পারদ থার্মোমিটারের চেয়ে নিরাপদ। যদি শিশুর তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হয় তাহলে বুঝবেন শিশুর জ্বর হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com