বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
নিরাপদ সড়ক দিবসে ইইউবি’র আইন বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থী আতিফ আসলাম সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত;স্টুডেন্ট এলায়েন্সের উদ্বেগ ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করছে সরকার বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায়নি, সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকার কথা বলেছেন: আইন উপদেষ্টা নিজস্ব প্রতিশেখ হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ প্রশাসনে রদবদল নিয়ে স্পষ্ট বার্তা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা সাগরে লঘুচাপ, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে ভারি বৃষ্টির আভাস গণতন্ত্রের সৌন্দর্য রক্ষা করতে চাই – আমিনুল হক আওয়ামী লীগ সচল নাকি নিষিদ্ধ থাকবে, সিদ্ধান্ত নেবে সরকার: রিজভী শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

শিশুর জ্বরে করনীয়

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯
  • ৩৬৩ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক,সিটিজেন নিউজ: জ্বরের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। কোনো কোনো জ্বর সারা দিন-রাত একই রকম থাকে- কখনও তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা তার নিচে নামে না। কোনো কোনো জ্বর দিনে এক বা একাধিকবার আসে মাঝখানে শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকে। অনেক জ্বর ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এবং কয়েক দিনের ভেতর তা বেড়ে প্রায় ১০৩-১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মতো হয়। কোনো কোনো জ্বর শুরু থেকেই অনেক বেশি হয়ে আসে। অনেক সময় আবার জ্বর যে দিন হল সে দিন কয়েক ঘণ্টা পর কমে যায় এবং কয়েক দিন পর আবার একই নিয়মে বাড়তে ও কমতে থাকে। কিছু জ্বর ওঠার সময় শীত শীত অনুভূত হয়, এমনকি কাঁপুনিও হতে পারে। আবার জ্বর ছেড়ে যাওয়ার সময় বেশ ঘাম দিয়ে ছেড়ে যায়। অনেক সময় ঘুসঘুসে অর্থাৎ কম মাত্রার জ্বর অনেক দিন ধরে চলতে থাকে। কোনো প্রদাহজনিত জ্বর হলে শিশু কয়েক দিনের ভেতর বেশ দুর্বল হয়ে যেতে পারে। যে কারণেই জ্বর হোক না কেন তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে দেয়া ঠিক নয়। কারণ এতে শিশু অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং শিশুর মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই যে কোনো ধরনের জ্বরই হোক না কেন, অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়াবেন। নিজে নিজে ওষুধ খাওয়াতে গিয়ে শিশুর ক্ষতির কারণ হবেন না।

শরীরের তাপমাত্রা সারা দিন ওঠা-নামা করে। তাপমাত্রা সাধারণভাবে শেষ বিকালে বা সন্ধ্যার শুরুতে সবচেয়ে বেশি থাকে। সবচেয়ে কম থাকে সকালবেলা। বিভিন্ন অসুখে জ্বরের ওঠা-নামা বিভিন্ন রকম, তাই জ্বরের এই ওঠা-নামা লক্ষ্য করে সঠিক সময়ে তাপমাত্রা মাপা জরুরি। ব্যায়াম করলে এবং গরম খাবার বা পানীয় পান করলে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিশু গরম দুধ বা পানীয় পান করে থাকলে তার ৩০ মিনিট পর তাপমাত্রা পরিমাপ করবেন। ছোট শিশুদের তাপমাত্রা বগলের নিচে বা কুচকির মাঝে মাপুন। কখনোই ছোট শিশুদের মুখে থার্মোমিটার দেবেন না। কারণ তারা কামড় দিয়ে থার্মোমিটার ভেঙে ফেলতে পারে, ফলে মুখের ভেতর কেটে যেতে পারে। বড় শিশুদের মুখে জিহ্বার নিচে অথবা বগলের নিচে তাপমাত্রা মাপতে পারেন। কাচ পারদ থার্মোমিটার ব্যবহারের আগে ঝাঁকিয়ে পারদ স্তর নামিয়ে দিয়ে বগলের নিচে কুচকির মাঝে অথবা মুখে তিন মিনিট ধরে রাখতে হবে। ডিজিটাল থার্মোমিটারে দ্রুত ও সঠিকভাবে তাপমাত্রা মাপা যায় এবং কাচ পারদ থার্মোমিটারের চেয়ে নিরাপদ। যদি শিশুর তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হয় তাহলে বুঝবেন শিশুর জ্বর হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com