নিজস্ব প্রতিবেদক :
উত্তরার সোনারগাঁও জনপথ রোডের আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিপরীতে ৭ নম্বর সেক্টরের ৪১ নম্বর বাড়ির ৫ম তলায় আবাসিক হোটেলের আড়ালে প্রকাশ্যে চলছে অনৈতিক কার্যকলাপ ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই হোটেল গ্র্যান্ড ইন-এ চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ। গত ছয় মাসে দুই দফা পুলিশের অভিযান ও গ্রেফতারের পর হোটেলটি বন্ধ হলেও সম্প্রতি আবারো নতুন করে উত্তরা রেসিডেন্স নামে শুরু হয়েছে হোটেল ব্যবসা।
সরেজমিনে
হোটেলটিতে গিয়ে দেখা যায়, ০৮-১০ জন তরুণীকে দিয়ে প্রতিদিন পরিচালিত হচ্ছে এ সব অনৈতিক কর্মকান্ড । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভবনের আশপাশের কয়েক জানান সেখানে একজন নারীর সঙ্গে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা সময় কাটাতে খদ্দেরদের গুনতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। পুরো রাত কাটাতে হলে ভাড়া গুণতে হয় কয়েকগুণ বেশি। স্থানীয়রা অভিযোগ করেন,ভবন মালিক ও হোটেল মালিকরা মিলে বেশি মুনাফার আশায় কর্তাদের মেনেজ করেই এ ব্যবসা চালাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ভবন মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি দাবি করেন,তার কোনো আবাসিক হোটেল নেই, তিনি শুধু মাত্র ভবন মালিক। তিনি আরো বলেন, এর আগে ও তিনি অনৈতিক কাজের অভিযোগে ভাড়াটিয়াদের দুইবার বের করে দিয়েছেন। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।
স্থানীয়দের মতে, ভবন মালিকই এসব অসামাজিক কর্মকাণ্ডের আশ্রয়দাতা।
উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় এভাবেই ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে হোটেলের আড়ালে চলছে অনৈতিক কার্যকলাপ । এসব স্থানে তরুণ-যুবকদের আড্ডা, কলগার্ল ও দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত নারীদের আনাগোনা নিয়মিত চোখে পড়ে। কৌশলে এসব আবাসিক হোটেলকে কেন্দ্র করে ইয়াবা
নিজস্ব প্রতিবেদক :
উত্তরার সোনারগাঁও জনপথ রোডের আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিপরীতে ৭ নম্বর সেক্টরের ৪১ নম্বর বাড়ির ৫ম তলায় আবাসিক হোটেলের আড়ালে প্রকাশ্যে চলছে অনৈতিক কার্যকলাপ ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই হোটেল গ্র্যান্ড ইন-এ চলছে অসামাজিক কার্যকলাপ। গত ছয় মাসে দুই দফা পুলিশের অভিযান ও গ্রেফতারের পর হোটেলটি বন্ধ হলেও সম্প্রতি আবারো নতুন করে উত্তরা রেসিডেন্স নামে শুরু হয়েছে হোটেল ব্যবসা।
সরেজমিনে
হোটেলটিতে গিয়ে দেখা যায়, ০৮-১০ জন তরুণীকে দিয়ে প্রতিদিন পরিচালিত হচ্ছে এ সব অনৈতিক কর্মকান্ড । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভবনের আশপাশের কয়েক জানান সেখানে একজন নারীর সঙ্গে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা সময় কাটাতে খদ্দেরদের গুনতে হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। পুরো রাত কাটাতে হলে ভাড়া গুণতে হয় কয়েকগুণ বেশি। স্থানীয়রা অভিযোগ করেন,ভবন মালিক ও হোটেল মালিকরা মিলে বেশি মুনাফার আশায় কর্তাদের মেনেজ করেই এ ব্যবসা চালাচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে ভবন মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি দাবি করেন,তার কোনো আবাসিক হোটেল নেই, তিনি শুধু মাত্র ভবন মালিক। তিনি আরো বলেন, এর আগে ও তিনি অনৈতিক কাজের অভিযোগে ভাড়াটিয়াদের দুইবার বের করে দিয়েছেন। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।
স্থানীয়দের মতে, ভবন মালিকই এসব অসামাজিক কর্মকাণ্ডের আশ্রয়দাতা।
উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় এভাবেই ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে হোটেলের আড়ালে চলছে অনৈতিক কার্যকলাপ । এসব স্থানে তরুণ-যুবকদের আড্ডা, কলগার্ল ও দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত নারীদের আনাগোনা নিয়মিত চোখে পড়ে। কৌশলে এসব আবাসিক হোটেলকে কেন্দ্র করে ইয়াবা ও অন্যান্য মাদক ব্যবসাও দেদারসে চলছে।
অভিযোগ রয়েছে, এসব হোটেল কর্তৃপক্ষ প্রশাসনের কিছু অসৎ কর্মকর্তাকে মাসিক বড় অঙ্কের টাকা উৎকোচ দিয়ে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালাচ্ছে। ফলে মাঝে মধ্যে লোক দেখানো অভিযান চালালেও মূলত এ ধরনের অনৈতিক কর্মকান্ড বন্ধ হচ্ছে না।
সচেতন মহল মনে করছেন, দিন দিন যুবসমাজ এসব হোটেলের অনৈতিক কর্মকান্ড ও মাদকের ফাঁদে পড়ে অন্ধকার জগতে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়রা দ্রুত প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উত্তরা পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রহিম মোল্লা গণমাধ্যমকে বলেন,অনৈতিক কার্যকলাপের বিষয়টি আমার নলেজে নেই, আমাকে তথ্য দিন, দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।