বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৬ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান

প্রাথমিক শিক্ষকরা সমাপনী বর্জন থেকে সরে আসলেন

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৯
  • ২৫১ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক:গত ২৩ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে মহাসমাবেশ করতে গিয়ে সমাপনী পরীক্ষা বর্জনের হুমকি দেয়া হয়েছিল।
সমাপনী পরীক্ষা বর্জন করছেন না সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। শুক্রবার সন্ধ্যায় শিক্ষক নেতৃবৃন্দ এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।

শুক্রবার সকাল ১০টায় রাজধানীর পুরনো পল্টনে মুক্তি ভবনে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সভা হয়। সভায় ৬৪ জেলার শিক্ষক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

সন্ধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব শামসুদ্দিন মাসুদ বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেনের সঙ্গে আমাদের গতকাল বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমরা সাক্ষাৎ করার প্রস্তাব জানিয়েছি তাকে। সাক্ষাতের বিষয়টি সচিব আমাদের আশ্বস্ত করে সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে অনুরোধ জানিয়েছেন। তার প্রতি আস্থা রেখে আমরা সমাপনী পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

তিনি বলেন, সচিব আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে, যদি আমরা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করি তবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের সাক্ষাতের বিষয়টি সহজ হবে। দ্রুত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের সাক্ষাতের দিন নির্ধারণ করা হবে বলেও আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সচিব মহোদয়। তাই আজ শিক্ষক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সভায় পরীক্ষা বর্জন থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

১৩ নভেম্বরের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে সমাপনী পরীক্ষা বর্জনের হুমকি দিয়েছিলেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। গত ২৩ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এই হুমকি দেয়া হয়েছিল।

এই হুমকি দেয়ার পর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, সচিব আকরাম আল হোসেন ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের ডিজি ড. এ এফ এম মঞ্জুর কাদির ভিন্ন ভিন্ন সময়ে আন্দোলনরত ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেন।

সর্বশেষ ৭ নভেম্বর আন্দোলনরত ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে বসেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এফ এম মঞ্জুর কাদেরসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বৈঠকের শুরুতে ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মো. আনিসুর রহমান গত ২৩ অক্টোবরের মহাসমাবেশ ও মহাসমাবেশ থেকে ঘোষিত সমাপনী পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচির প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। এরপর ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রথম দাবি প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড ও সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেডের যৌক্তিকতা তুলে ধরে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে সমাপনী পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন। সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা আনোয়ারুল ইসলাম তোতা, নীতিনির্ধারণী চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ সরকার, প্রধান মুখপাত্র বদরুল আলম ও যুগ্ম আহ্বায়ক আবুল কাশেম ঘোষিত কর্মসূচির পক্ষে নিজ নিজ অবস্থান তুলে ধরেন।

শিক্ষকদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সচিব আকরাম আল হোসেন জানান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় হতে প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড ও সহকারী শিক্ষকদের ১২তম গ্রেডের প্রস্তাবনা অর্থ মন্ত্রণালয় পাঠানো হয়েছিল। অর্থ মন্ত্রণালয় সেই প্রস্তাব ফেরত পাঠালে আমরা পরবর্তীতে অর্থ সচিবের সঙ্গে আলোচনায় বসি। অর্থ সচিব ১০, ১১ গ্রেডের পরিবর্তে প্রধান শিক্ষক ১১তম গ্রেড, সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম গ্রেড এবং নতুন সৃষ্ট সহকারী প্রধান শিক্ষক পদের জন্য ১২তম গ্রেডের প্রস্তাব দেন। এই মুহূর্তে এটা বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে বলে জানান তিনি। শিক্ষক নেতৃবৃন্দ অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন। তখন সচিব সমাপনী পরীক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে শিক্ষকদের সমাপনী পরীক্ষা বর্জনের কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানালে শিক্ষক নেতৃবৃন্দ দাবি আদায়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের শর্ত জুড়ে দেন।

তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি যে গ্রেডে বেতন নির্ধারণ করবেন তা শিক্ষকরা মেনে নেবেন। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় কর্তৃক চাপিয়ে দেয়া বৈষম্যপূর্ণ কোনো গ্রেড তারা মেনে নেবেন না। সচিব ও ডিজির বার বার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক নেতারা সচিবকে বলেন ৮ নভেম্বর ঐক্য পরিষদের জেলা নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠকের পর তারা কর্মসূচির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

আজ থেকে স্কুলে ভর্তি আবেদন শুরু, নেই মুক্তিযোদ্ধার নাতি কোটা সিটিজেন প্রতিবেদকঃ সরকারি-বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এই প্রক্রিয়া চলবে ৩০ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। আবেদন শেষে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই ও ভর্তি করানো হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী—এবার ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মোবাইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টেলিটকের মাধ্যমে এ ফি পরিশোধ করতে হবে। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর বয়স জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী ৬ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। যেমন—২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে। অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ, জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত। পরবর্তী শ্রেণিগুলোতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম-নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ ৫ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। সর্বোচ্চ পাঁচটি স্কুল পছন্দক্রম দেওয়া যাবে অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী পছন্দের ক্রমানুসারে সর্বোচ্চ পাঁচটি বিদ্যালয়ের নাম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম (দুটি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি কোনো স্কুলেই একটি শ্রেণির কোনো শাখাতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যেকোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ক্যাচমেন্ট এরিয়া ঢাকা মহানগরীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে ‘ক্যাচমেন্ট এরিয়া’ হিসেবে নির্ধারণ করতে পারবেন। ক্যাচমেন্ট এরিয়া থেকে শূন্য আসনের ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী নেওয়া হবে। ক্যাচমেন্ট এরিয়ার এ কোটা সুবিধা পেতে অনলাইনে আবেদনের সময় শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্বাচন করতে হবে। ডিজিটাল লটারি ও ফল প্রকাশ আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হবে। এরপর লটারির ফল প্রকাশ করা হবে। মাউশির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী—আনুষ্ঠানিকভাবে লটারির সম্ভাব্য দিন ঠিক করা হয়েছে ১০ ডিসেম্বর। এরপর ১২ ডিসেম্বর লটারির কার্যক্রম শেষে ফল প্রকাশ করা হতে পারে। তবে বিশেষ কারণে এ তারিখে পরিবর্তন আসতে পারে। মেধা-অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশ ও চূড়ান্ত ভর্তি ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশের পর ১৭ ডিসেম্বর শুরু হবে চূড়ান্ত ভর্তি কার্যক্রম, যা চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকার ভর্তি চলবে ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। চূড়ান্ত ভর্তির ফি ও অন্যান্য খরচ দেশের মফস্বল এলাকার স্কুলে সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে ৫০০ টাকার বেশি হবে না। উপজেলা ও পৌর এলাকায় ১ হাজার টাকা, মহানগর এলাকায় (ঢাকা বাদে) সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা। অন্যদিকে রাজধানীর এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সর্বোচ্চ ভর্তি ফি নিতে পারবে ৫ হাজার টাকা। আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ফি নিতে পারবে ৮ হাজার টাকা। তবে ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা। তাছাড়া রাজধানীর প্রতিষ্ঠানগুলো উন্নয়ন ফি ৩ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না। একই প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রতি বছর সেশন চার্জ নেওয়া যাবে। তবে পুনর্ভর্তি ফি নেওয়া যাবে না। সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে ৬৮ শতাংশই কোটা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪০ শতাংশই ক্যাচমেন্ট এরিয়া কোটা। তাছাড়া বীর ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্ত দপ্তর-সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ১০ শতাংশ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা ২ শতাংশ, অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর যমজ ও সহোদর ভাই-বোনরা ৫ শতাংশ কোটায় সংরক্ষিত আসনে ভর্তির সুযোগ পাবেন। তবে এবার কোটা পদ্ধতিতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এতদিন মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী—বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার জন্যই কেবল ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। এ কোটায় শিক্ষার্থী না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে এ আসনে ভর্তি করতে হবে। জানা যায়, প্রতি বছর কয়েক লাখ শিক্ষার্থী লটারিতে অংশ নিয়ে স্কুলে ভর্তি হয়ে থাকে। সন্তানকে ভালো স্কুলে ভর্তির জন্য চেষ্টা করেন সব অভিভাবক। এ নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তারা। এবার তারা লটারি পদ্ধতি বাদ দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি তুলেছিলেন। সময় স্বল্পতার কারণে অভিভাবকদের দাবি এবার বিবেচনায় নেওয়া সম্ভব না হলেও আগামীতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com