নিজস্ব প্রতিবেদক: এ কালের দাবনীবর পুলিশ প্রধান ড. বেনজির আহমেদ বৈশ্বিক মহামারি প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ প্রার্দুভাবের শুরু থেকে নিজের পেশাগত দায়িত্বে পাশপাশি তাঁর মানবিকতা তাকে এক অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।
পুলিশ প্রধান বেনজির আহমেদ সামাজিকভাবে, আনুনাষ্ঠিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার, শুভানুধ্যায়ী সাংবাদিক পরিবারের প্রতি তার উদারতা উৎস্বর্গ করে দিচ্ছেন গোপনে। এরই মধ্যে শত শত সাংবাদিক পরিবারকে সহায়তা করতে উপহার সামগ্রী পাঠিয়েছেন বাসায় বাসায়। করোনা প্রার্দুভাবে রাজনৈতিক সামাজিক ব্যক্তিবর্গের মতো মানবিকতার ধারা অব্যাহত রেখেছেন পুলিশ প্রধান।
পুলিশ প্রধান ড. বেনজির আহমেদ ঈদ উপহারের নামে গোপনে সাংবাদিক পরিবারকে যে সহায়তা করছেন, এতে সাংবাদিক পরিবার গুলো তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সংবাদ কর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাকে অভিহিত করছেন ‘মানবিকতার আইকন’ হিসেবে । তাঁর প্রতি জানানো হচ্ছে ভীষণ রকমের কৃতজ্ঞতা। করোনায় মৃত্যু সাংবাদিক পরিবারকেও সহায়তার পাশাপাশি বেকার, অসচ্ছল, কমবেতন ভোগী শত শত সাংবাদিক পরিবারকে গোপনে সহায়তা করার বিষয়টি শেষ পর্যন্ত গোপন থাকেনি। অনেক উকারভোগী সাংবাদিক মনে করেন এটি গোপন রাখা সম্ভবও না যারা উপহার পাচ্ছে তারা নিজেই প্রকাশ করা শুরু করেছে। কারণ পুলিশ প্রধান ড.বেনজির আহমেদ দীর্ঘদিন পুলিশ কমিশনার ছিলেন এবং র্যাবের ডিজি তখন তার হুংকারে দেশের মাদক বিক্রেতা, সন্ত্রাসী ও অপরাধীরা ভীত থাকতো এরপাশাপাশি সাধারণ মানুষের এক ধরনের ধারনা তৈরি হয়েছিল তাকে নিয়ে , মানুষ মনে করতো পুলিশ কখনও কি মানবিক হতে পারে! তার এই মানবিকতা পুলিশের প্রতি মানুষের ধারণা পরিবর্তন হতে চলছে। তার এধরনের কর্মকান্ড পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি তথা সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে বলেও মনে করেন অনেকেই।
ইতিমধ্যে পুলিশ প্রধানের এমন কার্যক্রমের কারণে বেনজির আহমেদকে অনেকেই দানবীর হাজী মুহাম্মদ মহীসনের সাথে তুলনা করছেন।
সিনিয়র সাংবাদিক শহীদ হাসান বলেন,পুলিশের কাজের বাইরে এধরনের সামাজিক কাজ পুলিশ বাহিনীকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে। এদিকে একাধিক সংবাদ কর্মীরা জানিয়েছেন, আমরা প্রত্যেক পুলিশ সদস্যদের মধ্যে ড. বেনজির আহমেদের মতো মানবিকতা ও মহানুভবতা সকল পুলিশ সদস্যের ভেতরে ও আমরা এরকম দেখতে চাই। তাহলেই পুলিশকে মানুষ শত্রু হিসেবে নয় বন্ধু হিসেবেই সব সময় মনে করবে।