প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তওহীদ জানান, রায়পাড়া এলাকার সন্ত্রাসী পাখির নেতৃত্বে ও পরিকল্পনায় এরফানকে কুপিয়ে খুন করা হয়। গ্রেফতার তাওহীদ যশোর শহরের বেজপাড়া কবরস্থানের পাশের মোহাম্মদ শাহীনের ছেলে। নিহত এরফান শহরের খড়কি ধোপাপাড়া এলাকায় রফিকুল ইসলামের ছেলে।
র্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার এম নাজিউর রহমান বলেন, শত্রুতার জেরে তাওহীদসহ আরো চার-পাঁচজন মিলে মুদি দোকানি এরফানকে হত্যা করেন। তবে এ হত্যাকাণ্ডের মূল কন্ট্রাক্ট ছিল রায়পাড়া এলাকার সন্ত্রাসী পাখির। পাখির নেতৃত্বে অন্য সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে ঘটনাস্থলে গিয়ে এরফানকে হত্যা করে।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, এ হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী সন্ত্রাসী পাখিসহ অন্যদের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। পাশাপাশি তাদের আশ্রয়দাতা, মদদদাতাদের পরিচয়ও জানা গেছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত অন্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
২২ ডিসেম্বর বিকেলে যশোর শহরের খড়কি ধোপাপাড়ায় এরফান হোসেনকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় তিন সন্ত্রাসী। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার আগেই মারা যান।