সিটিজেন প্রতিবেদক: ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের নয় মাস পরে গণহত্যার দৃশ্যমান কোনো বিচার হয়নি। বরং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা সেফ-এক্সিটে দেশ ছেড়ে বিদেশে আয়েশি জীবন-যাপন করছেন। এর মধ্যেই বুধবার মধ্যরাতে দেশ ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। এ নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের নয় মাস পরে গণহত্যার দৃশ্যমান কোনো বিচার হয়নি। বরং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা সেফ-এক্সিটে দেশ ছেড়ে বিদেশে আয়েশি জীবন-যাপন করছেন। এর মধ্যেই বুধবার মধ্যরাতে দেশ ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। এ সময় ছেলে ও শ্যালক তার সঙ্গে ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ লিখেছেন, খুনিকে দেশ থেকে নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, পুলিশ আসামি ধরলেও আদালত থেকে জামিন দেওয়া হয়। শিরীন শারমিনকে রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে বাসায় গিয়ে পাসপোর্ট করে দেওয়া হয়।
তিনি আরও লিখেছেন, দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল জানুয়ারিতে হওয়ার কথা থাকলেও মে মাসে এসেও শুরু হয়নি। আর আপনারা বলছেন আওয়ামী লীগের বিচার করবেন?
সবশেষে প্রশ্ন রেখে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের এই মুখ্য সংগঠক লিখেছেন, তা ইন্টেরিম, এখন পর্যন্ত কী কী বিচার ও সংস্কার করেছেন?
প্রসঙ্গত, জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের ৯ মাস পর বুধবার দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে দেশ ছেড়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। তার এভাবে হঠাৎ দেশত্যাগ নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহলে আলোচনা ও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।