বিনোদন প্রতিবেদক: বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খান নির্বাচিত হয়েছেন। শুক্রবার রাত ১টার দিকে নির্বাচনের ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইলিয়াস কাঞ্চন। সভাপতি পদে মিশা পেয়েছেন ২২৭ ভোট ও মৌসুমী পেয়েছেন ১২৫ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খান পেয়েছেন ২৮৪ ভোট ও ইলিয়াস কোবরা পেয়েছেন ৬৮ ভোট।
অতীতের নির্বাচনগুলোতে একাধিক প্যানেল থাকলেও এবার মিশা সওদাগর এবং জায়েদ খান প্যানেলের বাইরে কোনো প্যানেল ছিল না। স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে সভাপতি পদে খলনায়ক মিশা সওদাগরের বিপক্ষে লড়েছেন চিত্রনায়িকা মৌসুমী।
সহ-সভাপতির দুটি পদে প্রার্থী হন মনোয়ার হোসেন ডিপজল, রুবেল ও নানা শাহ। সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ইলিয়াস কোবরা। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে লড়েছেন আরমান ও সাংকো পাঞ্জা।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে অভিনেতা সুব্রতর বিপরীতে কোনো প্রার্থী ছিল না। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে লড়েছেন নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও চিত্রনায়ক ইমন। দফতর ও প্রচার সম্পাদক পদে একাই ছিলেন জ্যাকি আলমগীর। সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে জাকির হোসেন ও ডন। কোষাধ্যক্ষ পদে লড়েছেন অভিনেতা ফরহাদ। এ ছাড়া সুব্রত, জ্যাকি, আলমগীর ও ফরহাদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে কার্যকরী পরিষদ সদস্যের ১১টি পদের জন্য প্রার্থী হয়েছিলেন ১৪ জন। তারা হলেন-অঞ্জনা সুলতানা, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, আলীরাজ, আফজাল শরীফ, বাপ্পারাজ, রঞ্জিতা, আসিফ ইকবাল, আলেকজান্ডার বো, জেসমিন, জয় চৌধুরী, নাসরিন, মারুফ আকিব ও শামীম খান (চিকন আলী)।
শুক্রবার শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ, চলে বিকেল ৫টা ১০ মিনিট পর্যন্ত। ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও পরে সময় বাড়ানো হয়।
এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছেন এক সময়ের জনপ্রিয় নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ৪৪৯, তবে ভোট পড়েছে ৩৮৬টি।
ফের ক্ষমতায় মিশা-জায়েদ
বিনোদন প্রতিবেদক: বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খান নির্বাচিত হয়েছেন। শুক্রবার রাত ১টার দিকে নির্বাচনের ফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইলিয়াস কাঞ্চন। সভাপতি পদে মিশা পেয়েছেন ২২৭ ভোট ও মৌসুমী পেয়েছেন ১২৫ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খান পেয়েছেন ২৮৪ ভোট ও ইলিয়াস কোবরা পেয়েছেন ৬৮ ভোট।
অতীতের নির্বাচনগুলোতে একাধিক প্যানেল থাকলেও এবার মিশা সওদাগর এবং জায়েদ খান প্যানেলের বাইরে কোনো প্যানেল ছিল না। স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে সভাপতি পদে খলনায়ক মিশা সওদাগরের বিপক্ষে লড়েছেন চিত্রনায়িকা মৌসুমী।
সহ-সভাপতির দুটি পদে প্রার্থী হন মনোয়ার হোসেন ডিপজল, রুবেল ও নানা শাহ। সাধারণ সম্পাদক পদে জায়েদ খানের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ইলিয়াস কোবরা। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে লড়েছেন আরমান ও সাংকো পাঞ্জা।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে অভিনেতা সুব্রতর বিপরীতে কোনো প্রার্থী ছিল না। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে লড়েছেন নূর মোহাম্মদ খালেদ আহমেদ ও চিত্রনায়ক ইমন। দফতর ও প্রচার সম্পাদক পদে একাই ছিলেন জ্যাকি আলমগীর। সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে জাকির হোসেন ও ডন। কোষাধ্যক্ষ পদে লড়েছেন অভিনেতা ফরহাদ। এ ছাড়া সুব্রত, জ্যাকি, আলমগীর ও ফরহাদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে কার্যকরী পরিষদ সদস্যের ১১টি পদের জন্য প্রার্থী হয়েছিলেন ১৪ জন। তারা হলেন-অঞ্জনা সুলতানা, রোজিনা, অরুণা বিশ্বাস, আলীরাজ, আফজাল শরীফ, বাপ্পারাজ, রঞ্জিতা, আসিফ ইকবাল, আলেকজান্ডার বো, জেসমিন, জয় চৌধুরী, নাসরিন, মারুফ আকিব ও শামীম খান (চিকন আলী)।
শুক্রবার শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ, চলে বিকেল ৫টা ১০ মিনিট পর্যন্ত। ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও পরে সময় বাড়ানো হয়।
এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেছেন এক সময়ের জনপ্রিয় নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ছিল ৪৪৯, তবে ভোট পড়েছে ৩৮৬টি।