নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ৫৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর একজন সৎ, ত্যাগী, নিরহংকার, পরিচ্ছন্ন, নিবেদিত ও কর্মিবান্ধব রাজনীতিবিদ তথা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজপথে সাহসী এক যোদ্ধা।
৫৪ নং ওয়ার্ডের সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের কাছে সহজ-সরল ও মানবপ্রেমিক হিসেবে পরিচিত সাবেক ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজ কে কাউন্সিলর হিসেবে বেছে নিয়েছেন এলাকার ভোটাররা ।এর প্রতিদান দিতে চলেছেন নতুন ওয়ার্ড এর প্রথম কাউন্সিলর ।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে দেশ ও দলের জন্য নিজের জীবনকে মৃত্যুর দুয়ারে বারবার ঠেলে দিয়ে কাজ করে জীবন্ত ও কালজয়ী ইতিহাস সৃষ্টি করতে পারে তাদের মধ্যে অন্যতম কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজ ।
বিগত সিটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার পর থেকে তিনি এলাকার রাস্তা প্রশস্তকরণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং স্থানীয় স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার স্থাপনা বিল্ডিং করা সহ ভৌত অবকাঠামো সমূহ পাকাকরণে বিশেষ ভূমিকা অব্যাহত রেখেছেন।
শুধু তাই নয় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদকের বিরুদ্ধে তার অবস্থান প্রশংসনীয়।যার ফলে কাউন্সিলর যুবরাজ অপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে অবস্হান করছেন জনতার মন মন্দিরে। দলীয় নেতাকর্মী সহ সাধারণ ভোটাররা মনে করছেন এটা প্রমাণিত যে,৫৪ নং ওয়ার্ডে যুবরাজের বিকল্প জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজই।
৫৪ নং ওয়ার্ডের জনপ্রিয় কাউন্সিলর যুবরাজ ,যার জন্ম তৃনমূল থেকে এবং সবসময় জনগণের ভালবাসায় সিক্ত, পরোপকারী,সর্বদা ধার্মীক,সৎজন।
কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজ বলেন ছাত্রজীবন থেকে আমি অত্র অঞ্চলে সততা ও সুনামের সাথে রাজনীতি করে আসছি, যার প্রতিফলন দেখা যায় গত কাউন্সিলর নির্বাচনে।
তিনি আরো বলেন, ২০০১ সালের দলের দুঃসময়ে আমি আমার দলের জন্য দায়িত্ব পালন করি এবং ২০১১ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক নেতা বলেন , কাউন্সিলর যুবরাজ সর্বদাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে এক প্রতিবাদী কন্ঠস্বর , এক নীতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হওয়ার কারনে বিপুল ভোটে নিজ এলাকা থেকে নির্বাচিত হয়েছেন কাউন্সিলর পদে। এছাড়া তিনি নেতা কর্মীদের সকল সময়ে শুধুই রাজনৈতিক ব্যাপার নয় সমসাময়িক ব্যাপার গুলোতে সকল সময়ে তাকে পাশেই পান কাজেই নেতাকর্মীদের কাছে আগামীর নেতৃত্বে প্রথম পছন্দ কাউন্সিলর যুবরাজ ।
সরেজমিনে এলাকা পরিদর্শন করে দেখা যায়, এলাকার একাধিক সড়কের উন্নয়ন কাজ শেষ হয়েছে । কিছু সড়কের উন্নয়নের কাজ চলছে । সদরআলীর বাড়ি থেকে গোলাপ মিয়ার বাড়ি , মনোরঞ্জনের বাড়ি থেকে শমসেরের দোকান , শাহাবুদ্দিনের বাড়ি থেকে মনিরের সিমেন্টের দোকান , কালুমিয়ার বাড়ি থেকে হাশেমের বাড়ি পর্যন্ত, কামার পাড়া কবরস্থান থেকে মানিকের দোকান, মিন্টুর বাড়ি থেকে নুর আলমের বাড়ি এবং কামাল মিয়া বাড়ি থেকে লিফট সাহাজাহানের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়নের কাজ চলছে এরই মধ্যে একাধিক রাস্তার কাজ শেষ হয়েছে ।
নাগরিকসেবা গুলো অতি সহজে কোন রুপ হয়রানি ব্যতীত পাচ্ছেন এলাকায় বসবাসকারী জনগণ । যে কোন সমস্যায় তরুণ এই কাউন্সিলরকে পাশে পাচ্ছেন তারা । তার জনবান্ধব কার্যকলাপের জন্য সাধারণ জনগণের নিকট আস্থাভাজন ও প্রিয় মানুষ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন ।
কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন যুবরাজ জানান সিটি কর্পোরেশনের নবগঠিত ওয়ার্ড গুলোর জন্য প্রর্যাপ্ত বরাদ্দ ও জনবল না থাকায় উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে । তারপরও আমি জেলা পরিষদের মাধ্যমে সিটি কর্পোরেশনের সমন্বয়ে যথেষ্ট উন্নয়ন কাজ করেছি । ব্যক্তিগত উদ্যোগে বন্ধুদের সহযোগিতা নিয়ে কিছু প্রকল্পের উন্নয়নের কাজ চলছে । সর্বোপরি জনসেবা করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি । জলাবদ্ধতা দূর করার লক্ষ্যে কাজ গুলো করবো , ইতিমধ্যে একটি ড্রেনের কাজ সম্পন্ন করেছি।