সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৬ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান

১ জানুয়ারি থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলি শুরু

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ২৬৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক বদলি কার্যক্রম। তবে এ বছর অনলাইনে নয়, পুরোনো বিধিতেই ৩১ মার্চ পর্যন্ত শিক্ষক বদলি কার্যক্রম চলবে বলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, প্রতি বছরের মতো ২০২০ শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক বদলি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে আবেদন কার্যক্রম ১ জানুয়ারি শুরু হয়ে ৩১ মার্চ পর্যন্ত চলবে। ঢাকাসহ সারা দেশের ৬১ জেলায় পর্যায়ক্রমে আবেদনকারী শিক্ষকদের বদলি নির্দেশনা জারি করা হবে। তবে এটি রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দরবান জেলার জন্য প্রযোজ্য হবে না।

জানা গেছে, চলতি বছর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বদলি কার্যক্রমে নানা জটিলতা সৃষ্ট হয়। নানা অনিয়ম, বদলি-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয়, বদলির জন্য নানা মহলের তদবিরে বিপাকে পড়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। নির্ধারিত তিন মাস শিক্ষক বদলি কার্যক্রম চালু থাকায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এসব কারণে বদলি কার্যক্রম বছরজুড়ে অনলাইনভিত্তিক করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হলেও নির্ধারিত সময়ে নীতিমালায় সংশোধন ও এ সংক্রান্ত সফটওয়্যার তৈরি না হওয়ায় এবার পুরোনো পদ্ধতিতে শিক্ষক বদলি হবে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বছরজুড়ে প্রাথমিকের শিক্ষক বদলিতে নীতিমালা সংশোধন কাজ শুরু হয়েছে। এজন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বদরুল হাসান বাদলকে প্রধান করে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। এ কার্যক্রম অনলাইনভিত্তিক করতে নতুন করে সফটওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে। ২০২১ সাল থেকে অনলাইনে শিক্ষক বদলি কার্যক্রম শুরু হবে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, অনলাইনভিত্তিক সহকারী শিক্ষক বদলির ক্ষেত্রে নীতিমালায় বেশকিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রয়োজনভিত্তিক বছরজুড়ে শিক্ষক বদলি করা হবে। তবে অনলাইনভিত্তিক জানুয়ারি-মার্চ পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত নীতিমালায় দেখা গেছে, বদলির জন্য ন্যূনতম তিন বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। শূন্য থাকা আসনে মোট তিনটি বিদ্যালয়ে বদলির জন্য আবেদন করা যাবে। জেলা সদর ও সিটি কর্পোরেশন এলাকায় সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরিরত স্বামী-স্ত্রীর কর্মস্থলে বদলি হওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে এ সুবিধা চাকরিকালীন সময়ে একবার গ্রহণ করা যাবে।

উপজেলা/সিটি কর্পোরেশনের বাইরে থেকে সর্বাধিক ২০ শতাংশ শূন্য পদে সংশ্লিষ্ট স্থানে বদলি হওয়া যাবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে তার উপজেলাধীন বিদ্যালয়ের বাইরে থেকে বদলিকৃত শিক্ষকদের হালনাগাদ তালিকা রেজিস্টারে সংরক্ষণ করতে বলা হয়েছে। তবে বৈবাহিক কারণে বদলির ক্ষেত্রে এ শর্ত প্রযোজ্য হবে না।

বলা হয়েছে, প্রতিবন্ধী শিক্ষক এবং শিক্ষকের ওপর নির্ভারশীল প্রতিবন্ধী সন্তান, নদীভাঙন অথবা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে শিক্ষকের বসতভিটা বিলীন হলে ও বিভাগীয় অথবা জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষকদের বদলির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। তবে বিধবা, তালাকপ্রাপ্ত শিক্ষিকা, বিবাহ বিচ্ছেদজনিত মামলা চলমান হলে একবার এ সুবিধা গ্রহণের প্রস্তাব করা হয়েছে।

এছাড়া প্রশাসনিক কারণে বদলি, সমন্বয়, পারস্পরিক সমঝোতা, সংযুক্তি, বিশেষ কারণে বছরজুড়ে সুবিধামতো যেকোনো স্থানে বদলি হওয়া যাবে। নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের উপজেলার তফসিলভুক্ত দুর্গম এলাকার স্কুলে কমপক্ষে ছয় মাস চাকরি করতে হবে ও এসব এলাকায় চাকরির অভিজ্ঞদের বদলির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলির ক্ষেত্রেও এ নিয়ম প্রযোজ্যের প্রস্তাব রয়েছে।

তবে পার্বত্য তিন জেলার জন্য উপযোগী নীতিমালা প্রণয়ন করতে পারবে। সফটওয়্যারের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রস্তাবিত বদলি নীতিমালার আরও পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানা গেছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বদরুল হাসান চৌধুরী সিটিজেন নিউজকে বলেন, শিক্ষক বদলি নীতিমালা সংশোধনের কাজ শুরু হয়েছে। এ কার্যক্রম অনলাইনভিত্তিক করতে একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হচ্ছে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে বদলির সব কার্যক্রম করা হবে। আগামী বছর থেকে অনলাইন বদলির কার্যক্রম শুরু হবে। তবে বদলির ক্ষেত্রে আগামী বছর (২০২০ শিক্ষাবর্ষ) পুরোনো পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, বদলি কার্যক্রম আরও সহজীকরণ ও ভোগান্তিমুক্ত, বদলি বাণিজ্য ও তদবির বন্ধে এটি অনলাইনভিত্তিক করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে বছরজুড়ে শিক্ষক বদলি করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

আজ থেকে স্কুলে ভর্তি আবেদন শুরু, নেই মুক্তিযোদ্ধার নাতি কোটা সিটিজেন প্রতিবেদকঃ সরকারি-বেসরকারি স্কুলে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) থেকে বেলা ১১টা থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এই প্রক্রিয়া চলবে ৩০ নভেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। আবেদন শেষে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই ও ভর্তি করানো হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী—এবার ভর্তির আবেদন ফি ১১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মোবাইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টেলিটকের মাধ্যমে এ ফি পরিশোধ করতে হবে। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর বয়স জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ অনুযায়ী ৬ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। যেমন—২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে। অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ, জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত। পরবর্তী শ্রেণিগুলোতে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্ম-নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ ৫ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে। সর্বোচ্চ পাঁচটি স্কুল পছন্দক্রম দেওয়া যাবে অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী পছন্দের ক্রমানুসারে সর্বোচ্চ পাঁচটি বিদ্যালয়ের নাম দিতে পারবে। তবে ডাবল শিফট স্কুলে উভয় শিফট পছন্দ করলে দুটি পছন্দক্রম (দুটি বিদ্যালয় পছন্দক্রম) সম্পাদন হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। অন্যদিকে সরকারি-বেসরকারি কোনো স্কুলেই একটি শ্রেণির কোনো শাখাতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। বিদ্যমান অনলাইন ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়ায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে যেকোনো একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চূড়ান্ত করে নিশ্চিত করতে হবে। বিষয়টি সফটওয়ারে অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ক্যাচমেন্ট এরিয়া ঢাকা মহানগরীর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন সর্বোচ্চ তিনটি থানাকে ‘ক্যাচমেন্ট এরিয়া’ হিসেবে নির্ধারণ করতে পারবেন। ক্যাচমেন্ট এরিয়া থেকে শূন্য আসনের ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী নেওয়া হবে। ক্যাচমেন্ট এরিয়ার এ কোটা সুবিধা পেতে অনলাইনে আবেদনের সময় শিক্ষার্থীদের অবশ্যই ক্যাচমেন্ট এরিয়া নির্বাচন করতে হবে। ডিজিটাল লটারি ও ফল প্রকাশ আবেদন প্রক্রিয়া শেষে ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হবে। এরপর লটারির ফল প্রকাশ করা হবে। মাউশির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী—আনুষ্ঠানিকভাবে লটারির সম্ভাব্য দিন ঠিক করা হয়েছে ১০ ডিসেম্বর। এরপর ১২ ডিসেম্বর লটারির কার্যক্রম শেষে ফল প্রকাশ করা হতে পারে। তবে বিশেষ কারণে এ তারিখে পরিবর্তন আসতে পারে। মেধা-অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশ ও চূড়ান্ত ভর্তি ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশের পর ১৭ ডিসেম্বর শুরু হবে চূড়ান্ত ভর্তি কার্যক্রম, যা চলবে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি শুরু হবে ২২ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত। দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকার ভর্তি চলবে ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। চূড়ান্ত ভর্তির ফি ও অন্যান্য খরচ দেশের মফস্বল এলাকার স্কুলে সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকুল্যে ৫০০ টাকার বেশি হবে না। উপজেলা ও পৌর এলাকায় ১ হাজার টাকা, মহানগর এলাকায় (ঢাকা বাদে) সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা। অন্যদিকে রাজধানীর এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সর্বোচ্চ ভর্তি ফি নিতে পারবে ৫ হাজার টাকা। আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ফি নিতে পারবে ৮ হাজার টাকা। তবে ইংরেজি ভার্সনে ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা। তাছাড়া রাজধানীর প্রতিষ্ঠানগুলো উন্নয়ন ফি ৩ হাজার টাকার বেশি আদায় করতে পারবে না। একই প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রতি বছর সেশন চার্জ নেওয়া যাবে। তবে পুনর্ভর্তি ফি নেওয়া যাবে না। সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে ৬৮ শতাংশই কোটা। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪০ শতাংশই ক্যাচমেন্ট এরিয়া কোটা। তাছাড়া বীর ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৫ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্ত দপ্তর-সংস্থাগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা ১০ শতাংশ, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা ২ শতাংশ, অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর যমজ ও সহোদর ভাই-বোনরা ৫ শতাংশ কোটায় সংরক্ষিত আসনে ভর্তির সুযোগ পাবেন। তবে এবার কোটা পদ্ধতিতে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। এতদিন মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে নাতি-নাতনিদের ভর্তির জন্য ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত রাখার নিয়ম ছিল। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী—বীর মুক্তিযোদ্ধা বা শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার জন্যই কেবল ৫ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। এ কোটায় শিক্ষার্থী না পাওয়া গেলে মেধাতালিকা থেকে এ আসনে ভর্তি করতে হবে। জানা যায়, প্রতি বছর কয়েক লাখ শিক্ষার্থী লটারিতে অংশ নিয়ে স্কুলে ভর্তি হয়ে থাকে। সন্তানকে ভালো স্কুলে ভর্তির জন্য চেষ্টা করেন সব অভিভাবক। এ নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন তারা। এবার তারা লটারি পদ্ধতি বাদ দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি তুলেছিলেন। সময় স্বল্পতার কারণে অভিভাবকদের দাবি এবার বিবেচনায় নেওয়া সম্ভব না হলেও আগামীতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com