অনলাইন ডেস্ক: অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দিবস (হ্যাপি অস্ট্রেলিয়া ডে) ২৬ জানুয়ারি। যথাযোগ্য মর্যাদা আর রাষ্ট্রীয় নীতি মেনে ঢাকায় উদযাপন করা হয়েছে দিবসটি।
আজ বুধবার ঢাকায় অবস্থিত অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে ভারপ্রাপ্ত অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনার পেনি মর্টন ২৭ জানুয়ারী এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনিসহ বাংলাদেশের সংসদ সদস্য, প্রতিরক্ষা, পুলিশ ও সরকারী কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা ছিলেন।
অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার মানুষ এবং সংস্কৃতির বৈচিত্রতা উদযাপন করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে আদিবাসী অস্ট্রেলিয়ানরা, বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ধারাবাহিক সংস্কৃতির অংশ।
মর্টন এসময় অস্ট্রেলিয়ায় অপ্রত্যাশিত দাবানলের প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ সরকার এবং বিশ্বজুড়ে অনেক বাংলাদেশী বন্ধুদের সহায়তার জন্য ধন্যবাদ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে পেনি মর্টন বলেন, “অস্ট্রেলিয়া দাবানলের সাথে পরিচিত। যে কমিউনিটিগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তারা অসম্ভব সহিষ্ণু এবং প্রতিকূল অবস্থা মোকাবেলা করে আগের অবস্থায় ফিরে যাবে।”
বহুসংস্কৃতির দেশ হিসাবে অস্ট্রেলিয়া বৈচিত্র্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সহনশীলতার ওপর নির্মিত। এই মূল্যবোধগুলো অস্ট্রেলিয়া অনেক মূল্যবান বলে মনে করে। অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশন আরো স্বাগত জানিয়েছে বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উইমেনদের, যারা অস্ট্রেলিয়া ও বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেছে।
দলটি লিঙ্গ পরিচয়ের ভিত্তিতে হওয়া বৈষম্য হ্রাস করার জন্য এবং সচেতনতা বাড়াতে দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করে।