শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::

ঢাকার আশপাশের ও অভ্যন্তরীণ নদী-খালগুলো দূষণমুক্তে করতে সহায়তা আগ্রহী ভারত

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯
  • ৩৩৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক,সিটিজেন নিউজ: ঢাকার আশপাশের ও অভ্যন্তরীণ নদী-খালগুলো দূষণমুক্ত করতে সহায়তা প্রদানে আগ্রহী ভারত। বৃহস্পতিবার নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ঢাকার ভিতরে ও আশেপাশে যে নৌরুট রয়েছে তা দূষণের ফলে যাত্রীদের অগ্রহ কম। এজন্য রুটগুলিকে দুষণমুক্তে সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভারত। একই সঙ্গে তারা রাজশাহীর গোমতী নদীতে একটি নৌরুটসহ গোদাগাড়ী স্থলবন্দর দ্রুত নির্মাণ করতে চায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সচিবালয়ে নিজ কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত রিভা গাঙ্গুলী সৌজন্য সাক্ষাত শেষে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী এসব কথা জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভারত আমাদের বন্ধুপ্রীতম দেশ। দুই দেশের মধ্য অনেক নৌ ও স্থলপথ রয়েছে। আবার অনেক পথ ভারতের অর্থায়নে তৈরিও হচ্ছে। আজ আমরা আলোচনা করেছি রাজশাহীর গোমতী নদীতে একটি নতুন করে নৌরুট ও গোদাগাড়ী স্থলবন্দর নির্মাণের বিষয়ে। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে সার্ভে হয়ে গেছে। পরবর্তীতে কারিগরি পর্যায়ে আরও আলোচনা হবে। এছাড়া ঢাকার ভেতরের নদীগুলোর দূষণ কমানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

খালিদ মাহমুদ বলেন, ভারতের সঙ্গে নদী ও স্থলবন্দর নির্মাণ হলে দুই দেশের মধ্যে যোগাযাগ বৃদ্ধিসহ বাণিজ্য বাড়বে। এজন্য আমাদের অবকাঠামো দুর্বলতা কমাতে হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্প্রতি যে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু হয়েছে তা পর্যটন শিল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। তবে পর্যটন জাহাজের ধারণ ক্ষমতা ৫০০ থাকলেও যাত্রী যায় ৭ থেকে ১০ জন এটা স্বাভাবিক বিষয়। পর্যটন খাতে সবসময় অর্থিক বিবেচনা করলে চলবে না। এখন মানুষের মধ্যে আগ্রহ অনেক বেড়েছে।

তিনি বলেন, পর্যটন বাড়াতে হলে আমাদের আগে অবকাঠামো বাড়াতে হবে। নৌপথে পর্যটকরা যেখানে নামতে চায় সেসব স্থানগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com