ক্রীড়া প্রতিবেদক : লিওনার্দো বনুচ্চি। অভিজ্ঞতার খেলটাই তিনি দেখিয়ে দিলেন শেষ পর্যন্ত। ইংল্যান্ডের করা দ্বিতীয় মিনিটের গোলটাকে তিনি ফিরিয়ে দিলেন ম্যাচের ৬৭ মিনিটে ইতালিকে সমতায় ফিরিয়ে আনেন বনুচ্চি। গোলমুখে বল পেলে তার পা থেকে সেটিকে ফেরানো কঠিন। আজও তেমনটা হলো। দুর্দান্ত শটে ইতালিকে সমতায় ফেরান।
শুধু ইতালিকে সমতায় ফেরানোই নয়, টাইব্রেকারেও দারুণ একটি গোল করেছেন তিনি। সব মিলিয়ে পুরো ইউরোর ফাইনালটাতে প্রভাব বিস্তার করে খেলতে পেরেছেন বনুচ্চি।
পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে মিডফিল্ডে সতীর্থদের কাছে বল পরিবেশনার মধ্যেও সেরা ছিলেন তিনি। প্রতিপক্ষের অন্তত ৩৪টি প্রচেষ্ট ফিরে যেতে হয়েছিল বনুচ্চির সামনে থেকে।
ইতালিয়ানরা গোলরক্ষক ডোনামারুনাকে হয়তো জাতীয় বীর বানিয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু লিওনার্দো বনুচ্চির অবদানও কম নয়। পুরো মাঠজুড়েই তার বিচরণ ছিল। সমতাসূচক গোলটিও পেয়ে গেলেন তিনি। সে সঙ্গে ইউরোর ফাইনালে সবচেয়ে বেশি বয়সী হিসেবে গোল করার রেকর্ড গড়লেন তিনি। যে কারণে ম্যাচ শেষে ফাইনাল সেরার পুরস্কার উঠলো লিওনার্দো বনুচ্চির হাতে।