পাকিস্তান থেকে বুধবার (৮ জুন) বাংলাদেশে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। বিমানবন্দরে বাফুফে সভাপতিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে গ্রহণ করে নেয়া হবে সোনালি সেই ট্রফি। প্রথম দিন শুধু বঙ্গভবন ও গণভবনে যাবে ট্রফি। সময় স্বল্পতার কারণে সাধারণ দর্শকদের জন্য ছবি তোলার সুযোগ থাকবে সীমিত। এমনটাই জানিয়েছেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ।
ফিফা বিশ্বকাপ মানেই উন্মাদনা। যেই উন্মাদনায় মাততে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ দীর্ঘ ৪ বছর ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। উন্মাদনার শুরুটা হয় বিশ্বকাপ ট্রফির বিশ্বভ্রমণের মাধ্যমে। এবারো তার ব্যত্যয় ঘটেনি। কাতার বিশ্বকাপের উন্মাদনা ছড়িয়ে দিতে এরই মধ্যে বিশ্বকাপ ট্রফি বেরিয়ে পড়েছে বিশ্বভ্রমণে।
আরও পড়ুন: ক্লাবের অনুরোধ উপেক্ষা করে ইনজুরি নিয়েই মিশরের জার্সিতে সালাহ
সকাল পৌনে ১১টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে বিশ্বকাপ ট্রফি। চার্টার্ড বিমানে করে ঢাকায় আসবে এই ট্রফি। সঙ্গে থাকবেন ১৯৯৮ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ক্রিশ্চিয়ান কারেম্বু ও অফিসিয়াল পার্টনার কোকা-কোলার কয়েকজন কর্তাব্যক্তি।
বিমানবন্দরে সোনালি সেই ট্রফি গ্রহণ করবেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। বাফুফের নানা পরিকল্পনা থাকলেও সিভিল এভিয়েশনের নিরাপত্তাজনিত কারণে বাদ দেয়া হয়েছে বেশ কিছু আনুষ্ঠানিকতা। জানিয়েছেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ।
ঢাকায় ৩৬ ঘণ্টা থাকবে বিশ্বকাপ ট্রফি। ৯ জুন বিকেলে আর্মি স্টেডিয়ামে ট্রফির আগমন নিয়ে হবে কনসার্ট। ঢাকা সফর শেষে বিশ্বকাপ ট্রফির পরবর্তী গন্তব্য পূর্ব তিমুর।