উত্তরা সংবাদ দাতা : ৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সাহসী ভুমিকা পালন করা আদর্শিক নীতিবান ও স্বচ্ছ রাজনীতিবীদ এম কপিল উদ্দিন আহমেদ।জানা যায়,
ক্লিন ইমেজ, তৃণমূলের আস্থাভাজন ত্যাগী সাহসী ও পরিচ্ছন্ন এ নেতা, ছাত্র- জনতার জুলাই বিপ্লবে অগ্রনী ভুমিকা রেখেছেন। স্থানীয়রা জানান,
তার মতো ত্যাগি ও বিশ্বস্ত নেতা উত্তরাতে কমই আছে।
তিনি দক্ষিনখানের ফায়দাবাদ এলাকার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত রশিদ মাতব্বর।
জানা যায়, ডেঙ্গু মহামারি, করোণা কালিন সময়,বন্যা,ঘুর্ণিঝড়, টর্নেডো জলোচ্ছ্বাসে বিপন্ন মানুষের জন্য তিনি নিঃস্বার্থ ভাবে কাজ করেছেন। এ ছাড়াও রাজনীতিতে তিনি কখনো অন্যায়ের সাথে আপোস করেন নি। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তিনি অনেক হামলা মামলার স্বীকার হয়েছেন।
মামলা হামলায় জর্জরিত দলীয় নেতাকর্মীদের দূর্দিনে তাদের পাশে সব সময় তিনি ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়ে ছিলেন। আন্দলোন সংগ্রামে নেতা কর্মীদের পাশে থাকা কর্মীবান্ধব এ নেতা ইতি মধ্যে কর্মীদের হ্রদয়ে আদর্শিক নেতা হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। এখনকার দলীয় নেতা কর্মীরা বলেন
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কপিল উদ্দিন আহমেদ উত্তর বিএনপিকে ঢেলে সাজাতে ইতিমধ্যে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। নিরহংকারী মানবসেবী এই নেতার আচার আচরণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সিনিয়র নেতারা মুগ্ধ।
এম কপিল উদ্দিন শুধু রাজনিতীতেই সফল নয়, তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী। তিনি রশিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। রশিদ গ্রুপের আওতায় রয়েছে আরোও ১২টি শিল্প প্রতিষ্ঠান।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির রাজনিতীতে তার মেধা ও প্রজ্ঞা দেখে ইতি মধ্যে কেন্দ্রীয় নেতারা তাকে থানা কমিটি ও ওয়ার্ড কমিটি ঢেলে সাজাতে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি ফায়দাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক, নবাব হাবিবুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও টঙ্গী সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।
টঙ্গী সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার সময় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের সংগঠন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ছাত্রদল এর কলেজ ছাত্র রাজনীতিতে জড়িত হন।
স্পষ্টভাষী, সৎ ও সাহসী ভূমিকার কারণে তাকে টঙ্গী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের আহবায়ক নিযুক্ত করা হয়।
সৎ সাহসি, সমাজহিতৈষী দৃড়চেতা মেধাবী এ ছাত্রনেতা পরবর্তীতে টঙ্গী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ এর জিএস নির্বাচিত হন।
তিনি মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মন জুগিয়ে পরবর্তীতে কলেজে ছাত্র সংসদের ভিপি নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজনীতিতে আত্মপ্রত্যয়ী, দৃড়চেতা সদালাপী কর্মী বান্ধব এই নেতা দীর্ঘদিন বৃহত্তর উত্তরা থানা জাতীয়তা বাদী ছাত্রদলের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তার নেতৃত্বে তৎকালীন ছাত্র দল সুসংগঠিত ছিলো।
কঠোর পরিশ্রমী এ নেতা পরবর্তী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে কাজ শুরু করলে তিনি কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতাদের মন জয় করে নেন। কর্মক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী এ নেতাকে দলের সিনিয়র নেতারা খুশি হয়ে মহানগর জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব প্রদান করলে সেখানেও তিনি স্বচ্ছতার সাথে এ দায়িত্ব পালন করেন।
মেধাবী এ ছাত্র নেতা পরবর্তীতে জাতীয়তাবাদী কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ সদস্য ও নির্বাচিত হয়েছেন। দলীয় নেতাকর্মীদেরকে মূল্যায়ন ও আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রনি ভুমিকা রাখায় তিনি জনমনে মানবিক নেতা হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন।
তার নেতৃত্বে উত্তরা বিএনপি সু সংগঠিত হওয়ায় সে সময়
বৃহত্তর উত্তরা থানার জাতীয়তাবাদী দল এম কপিল উদ্দিনকে উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়।
স্থানীয় বিএনপির নেতা কর্মীরা বলেন,তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী, টাকা পঁয়সার প্রতি ওনার কোন লোভ লালসা নেই। তিনি বিপদে আপদে দুর্দিনে তাদেরকে অর্থ সহায়তাসহ বিভিন্ন ভাবে সাপর্ট দিয়ে আসছেন। তিনি নেতা কর্মীদের মাঝে দুই হাতে সহায়তা করে আসছেন।
দলীয় কর্মকান্ড সরব থাকায় তাকে ঢাকা মহানগর জাতীয়তাবাদী দল এর আহ্বায়ক সদস্য করা হয়। এম কপিল উদ্দিন বর্তমানে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক পদে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। এম কপিল উদ্দিন আহমেদ এক জন সফল ব্যবসায়ী। পাশাপাশি তিনি একজন শিল্প উদ্যোগতা। শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ার পাশাপাশি তিনি এলাকার মানুষকে সু শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে নিজ এলাকায় ফায়দাবাদ মডেল স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। এছাড়াও এলাকার গরীব অসহায় জনগণকে কম মূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে ডায়াগনষ্টিক সেন্টার গড়ে তোলেন। স্থানীয়রা জানান, রশিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম কপিল উদ্দিন আহমেদ সেবক হয়ে অত্র এলাকার গণমানুষের মাঝে ব্যাপক সু-খ্যাতি ও আস্থা অর্জন করছেন।
সম্প্রতি সারাদেশে ডেঙ্গু মশার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় তিনি বি এন পির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ঢাকা মহানগর উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার পাড়া মহল্লায় নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা এবং করণীয় বিষয়ক লিফটের বিতরণ করেন। করণা কালিন সময় থেকে তিনি এলাকার গরীব অসহায় হাজার হাজার নিরীহ মানুষের মাঝে বিভিন্ন খাবার সামগ্রী বিতরণ ছাড়াও নগদ অর্থ সহায়তা করে জনমনে আদর্শিক নেতা হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন।