বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০২:১৫ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করছে না প্রশাসন ; ছাত্রদল নেতা সালাউদ্দিন আবেদনে ব্যার্থ হয়ে ভিএফএস-সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ভিসা প্রার্থীদের মানববন্ধন ২০২৮ সালের অলিম্পিকের ক্রিকেট ভেন্যুর নাম ঘোষণা আইওসির ব্রিটিশ হাইক‌মিশনারের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ এপ্রিলের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১.৫ বিলিয়ন ডলার ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব আমনা বালুচ যে মুসলিম দেশকে ভিসা-মুক্ত প্রবেশাধিকার দিতে চলেছে ইইউ বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বাংলাদেশি জনগণ: যুক্তরাষ্ট্র তৃতীয় শ্রম আদালতে শ্রমিক প্রতিনিধি মো. রফিকুল ইসলাম

নার্সিং পেশার মর্যাদা বাড়াতে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ২৯৫ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক,সিটিজেন নিউজ: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে ও নার্সিং পেশার মর্যাদা বাড়াতে সরকার কাজ করছে । তিনি বলেছেন, সেবা দেওয়ার কারণেই নার্সিং আজ সম্মানজনক পেশা। নার্সিংয়ে পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর পাশাপাশি বেতনবাতাও বাড়ানো হয়েছে।

আজ বুধবার সকালে গাজীপুরের কাশিমপুরের তেঁতুলবাড়িয়ায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে প্রথম স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যখন প্রথম সরকার গঠন করি তখন থেকেই দেশের স্বাস্থ্য সেবার প্রতি সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিয়েছি। এজন্য ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই প্রান্তিক জনগোষ্ঠির মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার জন্য আমরা কমিউনিটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করি। সাতটি নার্সিং ইন্সটিটিউটকে কলেজে উন্নীত করে সেখানে বিএসসি কোর্স চালু করি। আরও ১৫টি কলেজ প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। এরসঙ্গে সাতটি বিভাগীয় শহরে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নার্সিং হলো সবচেয়ে সম্মানজনক পেশা। একজন মানুষকে সেবা করার মাধ্যমে সুন্দর জীবনে ফিরিয়ে আনার মতো আনন্দ আর কি হতে পারে? এই মহৎ পেশায় যুক্ত হতে মানুষ যেন আগ্রহবোধ করে এজন্য আমাদের সরকার নার্সদের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।’

সেবার মানসিকতা না থাকায় বিএনপি জামায়াত কমিউনিটি হাসপাতালগুলো বন্ধ করে দিয়েছিল মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৯৬ সালে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা করার পর ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে এই সেবা বন্ধ করে দেয়। এর যুক্তি হিসেবে তারা বলে, কমিউনিটি ক্লিনিকে মানুষ সেবা নিয়ে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে দিবে। অথচ প্রতি ছয় হাজার মানুষের জন্য চালু করা এই স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রমটি খুব দরকারি। এখানে দরিত্র মানুষেরা সহজেই সেবা পেয়ে থাকে। সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয় প্রসূতী নারী ও শিশুরা। এরা পায়ে হেটে এসে ডাক্তার দেখাতে পারেন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com