বিশেষ প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু স্কুলজীবন থেকে বাঙালির শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করেছেন। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে সাংস্কৃতিক মুক্তির কথা বলেছেন। এ সময় তিনি বাঙালির শোষিত-বঞ্চিত হওয়ার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বর্ণনা করেন।বঙ্গবন্ধু স্কুলজীবন থেকে বাঙালির শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করেছেন। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে সাংস্কৃতিক মুক্তির কথা বলেছেন। এ সময় তিনি বাঙালির শোষিত-বঞ্চিত হওয়ার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বর্ণনা করেন।।
২০১৭ ও ২০১৮ সালের ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ প্রদান শেষে তিনি এসব কথা বলেন। রোববার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে যেতে চাই উচ্চ আসনে। এর সঙ্গে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকেও আমরা অন্য দেশে পাঠাতে চাই। বিশ্ব চলচ্চিত্রে আমরা স্থান করে নিতে চাই। এ জন্য উন্নতমানের ছবি নির্মাণ করতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাই
চলচ্চিত্র প্রসঙ্গে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলোর কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি নিজেও এ ব্যাপারে হলমালিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলাম।
তিনি বলেন, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে। তাদের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা করতে হবে। এ জন্য মফস্বলের সিনেমা হলগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। হলগুলোকে ডিজিটালাইজড করার প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, এ জন্য সরকারের তরফে যা যা করা দরকার তা করা হবে। এরই মধ্যে চলচ্চিত্র নীতিমালা ২০১৭, যৌথ প্রযোজনা নীতিমালা ২০১৭ প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৬টি যৌথ প্রযোজনার চলচ্চিত্র হয়েছে বলে জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান ও তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হাসানুল হক ইনু। স্বাগত বক্তৃব্য রাখেন তথ্য সচিব আব্দুল মালেক।