অনলাইন ডেস্ক: ক’দিন ধরে উদ্ভুদ্ধ বর্তমান সড়ক আইন কার্যকর ও বাস্তবায়ন পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে অনেকেই বিদ্রুপ কিংবা অহেতুক প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। এর প্রতিবাদে তার এক কর্মী সার্চ নিউজের প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক আবু বক্কর সিদ্দিক রাব্বী চৌধুরী তার ফেইসবুক প্রোফাইলে একটি পোস্ট করেছেন যা হুবহু তুলে ধরা হলোঃ
প্রচলিত সড়ক আইন নিয়ে দেশবাসীর জ্ঞাতার্থে নিসচা চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে আমার কিছু কথাঃ
(কিছুক্ষণ সময় নিয়ে সকলকে পড়ার অনুরোধ রইলো)
আমিও বিচার চাই…
আমি…ও বিচার চাই…
আ…মি…ও বিচার চাই…
ইলিয়াস কাঞ্চনের বিচার চাই!?
মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক রাব্বী চৌধুরীঃ সবাইকে নিরন্তর ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা। ক’দিন ধরে উদ্ভুদ্ধ বর্তমান সড়ক আইন কার্যকর ও বাস্তবায়ন পরিস্থিতি নিয়ে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে অনেকেই বিদ্রুপ কিংবা অহেতুক প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। কুশপুত্তলিকা দাহ করছেন অনেকেই যেনে শুনে, বুঝে না বুঝে৷ যা দেখে নিজেকে হতাশাগ্রস্ত মনে হলেও আবার স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছি। কারণ সারাদেশের সকল সড়ক পথকে নিরাপদ করার দায়িত্ব কেনইবা ইলিয়াস কাঞ্চন একাই নিলেন এটা আমার বোধগম্য না। সারা দেশে ১৮ কোটি মানুষ থাকতে কেন যে তিনি একাই এই গুরু দায়িত্ব নিয়েছেন তা বুঝিনা। তিনি এদেশের মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে কেনইবা ভাবছেন তাও বোধগম্য না। হায়রে মানুষ….
তবুও বলি আসলে কাউকে নিয়ে মন্তব্য করার আগে একবার হলেও ভাবা দরকার। আদৌ ঐ ব্যক্তি এই বিষয়ের সাথে পুরোপুরি সম্পৃক্ত কিনা?
ইলিয়াস কাঞ্চন…
একজন অভিভাবকের নাম।
ইলিয়াস কাঞ্চন
একজন সড়ক যোদ্ধার নাম।
যার বিশেষনে বিশেষায়িত করে শেষ করা যাবেনা।
এই নন্দিত সড়ক বন্ধু একজন সফল ও যোগ্য সমাজসেবক। সড়কের মড়ক থেকে দেশবাসীকে সচেতন করার লক্ষ্যে এবং সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে একমাত্র বিগত ২৬ বছর ধরে নিরলসভাবে একক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যিনি। যার শক্তি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন এদেশের লক্ষ কোটি জনগণ। তিনি অন্য কেউ নন, তিনি হলেন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান নিন্দিত চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন।
সকলের কাছে একটা বিষয় খোলাসা করা দরকার। এই সড়ক পরিবহন আইন পাশ করেছেন সংস্লিষ্টরা। এই আইন পাশে ইলিয়াস কাঞ্চন এর কোন হাত নাই। আইন পাশের আগে অনেকবার না বারবার নিসচা এর পক্ষ থেকে আরও বিষদভাবে পর্যালোচনা পূর্বক বিবেচনা করে আইন পাশ করার কথা বলা হলেও ইলিয়াস কাঞ্চন এর এই আহবান উপেক্ষা করে এই আইন কার্যকর হয়েছে। কিন্তু সারা দেশবাসী ভুল ধারনা নিয়ে আছেন যে, ইলিয়াস কাঞ্চন এই আইন বাস্তবায়ন করেছেন। আসলে এই ধারনা ভুল। আইন প্রনয়ণ করার ক্ষমতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নাই।
এদিকে নিসচা এর চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের জন্যে নিবেদিত প্রাণে দীর্ঘ ২৬ বছর ধরে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এটা মাথায় রাখতে হবে সবাইকে। কারো কোন ক্ষতি করে কিছু কার্যকর কউক এটা খোদ ইলিয়াস কাঞ্চনও চায়না।
ইলিয়াস কাঞ্চনের তার সড়কে নিরাপত্তার জন্যে সে নিজেই যথেষ্ট। কিন্তু এদেশে আর কোন তাজা প্রাণ যেন না হারিয়ে যায়, পরিবারের কোন সদস্য যেন তার আপনজনকে না হারাতে হয়, সড়ক পথে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে কেউ পঙ্গুত্ব বরণ না করে, তাই ইলিয়াস কাঞ্চন নিবেদিত প্রাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
এটাই কি দোষ। তার এই নৈতিক ও যৌক্তিক দাবী আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়াটাই?
এদেশের লাখো কোটি মানুষকে সড়ক দুর্ঘটনার হাত থেকে ক্রমান্বয়ে কমিয়ে আনতে এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করতে যদি দোষের কিছু হয়, তাহলে বলবো আমি ইলিয়াস কাঞ্চন দোষী। আর যদি সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যে এবং সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহনে কোন পরিবারের কোন সদস্যের প্রাণ বেচে যায় তাহলে আমি মনে করি ইলিয়াস কাঞ্চনকে সম্মানিত করা উচিৎ।
আপনারা দুর থেকে অনেকেই অনেক কিছুই ভাবতে পারেন। কিন্তু কাছে থেকে এসে দেখুন, যে লোকটি দিন রাত এদেশের মানুষের কল্যাণে এবং সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে এদেশের সকল শ্রেনী পেশার মানুষের সাথে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন, তাকে নিয়ে আজ বিদ্রুপ ও ধিক্কার জানাচ্ছেন একটি শ্রেনী।
আসলে তারা কি একবার চিন্তা করেছেন,
তাদের জন্যেই এই ইলিয়াস কাঞ্চন কি করছেন? ভেবেছেন কখনো?
ভাবার চেষ্টা করেছেন কখনো?
একবার আগে ভাবুন, তারপর নাহয় মন্তব্য করুন।
মেনে নিতে রাজি আছি ইলিয়াস কাঞ্চন দোষী। কিন্তু অহেতুক ভাবে তাকে নিয়ে মন্তব্য আদৌ কতটা যৌক্তিক তা একবার ভেবে দেখার অনুরোধ করলাম সবাইকে।
এদেশে এককভাবে সড়ক পথকে নিরাপদ করার দায়িত্ব ইলিয়াস কাঞ্চনের শুধু নয়। এদেশের সকলের দায়িত্ব। তাহলে কেন আজ এই ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে এত মন্তব্য?
কেন আজ তাকে নিয়ে এত কথা?
আজ থেকে ২৬ বছর পূর্বের কথা চিন্তা কেউ করেছেন? এদেশে তো অনেকেই আপনজনকে হারিয়েছেন এই সড়কেই….
কই- কেউ তো সড়ক নিরাপদ করার লক্ষ্যে কাজ করছেন না?
কেউ তো সড়কে নামেন না, সড়ককে নিরাপদ করতে?
এদেশে একক ভাবে একমাত্র সড়কে দুর্ঘটনার মাত্রা কমিয়ে আনতে রাস্তায় ইলিয়াস কাঞ্চনই নেমেছেন। যা এখনো অনেক চড়াই-উৎরাই পার করে নিজেকে অটুট রেখে কাজ করে চলেছেন।
হ্যাঁ…
ইলিয়াস কাঞ্চনের দোষ, আর এ কারণেই ইলিয়াস কাঞ্চন এর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার হওয়া দরকার…
উল্লেখযোগ্য কারণ ও অপরাধ সমূহঃ
* ইলিয়াস কাঞ্চন আপনার, আমার এবং আগামী প্রজন্মের কথা চিন্তা করে নিজে দীর্ঘ ২৬ বছর ধরে রাস্তায় সড়ক পথকে নিরাপদ করতে কাজ করে যাচ্ছেন। তাই তার বিচার হওয়া উচিৎ।
* সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে করনীয় কি? আমাদের সন্তানদের স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিতে সে বিষয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন নিজে জনসচেতনতা মূলক এই সেমিনার গুলো করার কারণে তার বিচার হওয়া দরকার।
* নিজের স্ত্রী কে হারিয়ে দেশবাসীর কথা চিন্তা করে কেন ২৬ বছর ধরে সড়ককে নিরাপদ করার জন্যে রাস্তায় নেমেছেন তিনি? একারণে তার বিচার হওয়া উচিৎ।
* সারা দেশে সড়ক পথকে নিরাপদ করার জন্যে বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিরাপদ সড়ক চাই এর কমিটি গঠন করার কারণে ইলিয়াস কাঞ্চন এর বিচার হওয়া উচিৎ।
* সারা বিশ্বে নিরাপদ সড়ক চাই এর একজন স্বপ্নদ্রষ্টা হিসেবে কেন ইলিয়াস কাঞ্চন বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন? এ কারনে তার বিচার হওয়া উচিৎ।
* নিরাপদ সড়ক চাই এর কার্যক্রম সারা দেশ এবং বিদেশে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় এবং সামাজিক এই কার্যক্রম সকল মহলে সমাদৃত হওয়ায় ইলিয়াস কাঞ্চন সমাজ সেবায় একুশে পদক পেয়েছেন কেন? তাই তার বিচার হওয়া উচিৎ।
* ২২ অক্টোবর জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস ঘোষণা করা হয়েছে তার আন্দোলনে। কেন এ দিবস ঘোষণা করা হয়েছে এবং তা সরকারি ভাবে উৎযাপিত হচ্ছে। একারণেও তার বিচার হওয়া উচিৎ।
* নিসচার আন্দোলনে এবং জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করাতে অনেকেই সচেতন হয়েছেন। সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে কি করণীয় তা বুঝতে সক্ষম হয়েছেন। একমাত্র তার কারনেই। তাই তার বিচার হওয়া উচিৎ।
এছাড়াও এমন হাজার হাজার কারনে এই ইলিয়াস কাঞ্চন এর বিচার হওয়া উচিৎ। অন্যরা তো কেউ এমন কাজ করেন না৷ তাহলে কেনইবা এই একজন ইলিয়াস কাঞ্চন এমন কাজ করে যাচ্ছেন নিজের খেয়ে বনের মহিশ তাড়াচ্ছেন?
নিশ্চই এর পিছনে ইলিয়াস কাঞ্চনের বৃহৎ স্বার্থ আছে।
হ্যাঁ, বৃহৎ স্বার্থ আছে। যা আমিও স্বীকার করি৷
এই স্বার্থটি কি জানেন? আপনি?
তার স্বার্থটা হলো যে, এ দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় যেন আর কোন প্রাণ হারিয়ে না যায়। কোন পরিবারের সদস্যকে সড়ক দুর্ঘটনায় অকারণে অকালে হারাতে না হয়। আর কোন পরিবারের সদস্য যেন সড়ক দুর্ঘটনায় পঙ্গুত্ব বরণ না করে। কোন পরিবারের সদস্যদের সড়ক দুর্ঘটনায় অকাল মৃত্যুতে হাহাকার না করতে হয়, আর কেউ যেন তার বাবাকে, মাকে, ভাইকে, বোনকে, ছেলেকে, মেয়েকে, কিংবা তার আত্মীয়স্বজনকে সড়ক দুর্ঘটনায় না হারাতে হয়।
আর এই কারনেই সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে করনীয় কি? তা নিয়ে ঘরে বাহিরে পাড়া মহল্লায় এলাকায় জেলা উপজেলা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সারা দেশের আনাচে-কানাচে রাস্তায় রাস্তায় সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে জনসভা জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করাটাই ইলিয়াস কাঞ্চন এর বড় ও বৃহৎ স্বার্থ।
এই ইলিয়াস কাঞ্চন আজ ৬২ বছর বয়সেও নিজেকে সকল কিছুর উর্ধ্বে রেখে, নিজের সকল কাজ, নিজের চলচ্চিত্র অঙ্গনকে ফেলে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া পর্যন্ত শুধু না, দেশে বিদেশে দিন রাত সমানতালে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন একটি কাজেই, সেটি হলো সড়ক পথকে নিরাপদ করার জন্যে।
নিরাপদ সড়ক চাই স্লোগান কাঁধে নিয়ে জয়ের জয়ধ্বনি তুলতেই এই যাত্রা চলমান তার।
আর আজ এই ইলিয়াস কাঞ্চন কেই আমরা এভাবে অবজ্ঞা অবহেলা করছি। হায়রে… মানুষ আমরা….!?
ভুলে গেলে চলবেনা।
আজ ধিক্কার জানাই নিজেকে।
কারণ আমরা সেই বাঙ্গালী জাতি,
যে বাঙ্গালী জাতি তার বাঙ্গালী জাতির পিতাকে হত্যা করেছে। আমি আবারো নিজেকে ধিক্কার জানাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। আপনি আমাদের অভিভাবক।এদেশের অভিভাবক। আপনি গত ২২ অক্টোবর জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে সুন্দর ও যুগোপযোগী বক্তব্য দিয়েছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অন্য কোন সরকার কিন্তু এই দিবস ঘোষণা করেননাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি ২২ শে অক্টোবর এর গুরুত্ব বুঝেই কিন্তু এই দিনটাকে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছেন। আজ একটি দুষ্ট চক্র আপনার উন্নয়ন ধারাকে বিঘ্ন করতে এবং দেশকে একটি সহিংসতার দিকে নিয়ে যেতে এ ধরনের ন্যাক্কারজনক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। আমি মনে করি কোন অপশক্তির ইন্ধনেই তারা এমন কিছু করছেন। দেশে বিদেশে আমাদের এই দেশের বর্তমান সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে পরিকল্পিত ভাবে সংঘবদ্ধভাবে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে ধাবিত করছেন দেশকে। যদিও তারা কখনোই সফল হবেন না। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার শক্ত হাতে এই অবাঞ্চিত শক্তিকে প্রতিহত করুন যা এখনেই সময়। সড়ক পরিবহনে এদের কালো থাবার কালো হাতকে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিবেন এমনটাই প্রত্যাশা আমাদের।
প্রিয় পরিবহন সেক্টরের ভাইয়েরা,
আপনাদের উদ্দেশ্যে বলি। আপনারা যার ইন্ধনে কিংবা যাদের পেশিশক্তির বলয়ে এহেন কার্যক্রম উসকিয়ে দিচ্ছেন এবং দেশকে একটি অশান্ত পরিবেশের দিকে ধাবিত করছেন, কখনো কি ভেবেছেন, আপনি আপনাকে কতটা ক্ষতির দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। কখনো কি ভেবেছেন, আজ আপনার জন্যে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত এ দেশ৷ একবার সার্বিক দিক ভাবুন এর পর সিদ্ধান্ত নিন কি করা উচিৎ, আর কি করা উচিৎ না।তারপর সিদ্ধান্ত নিন যা মনে চায়।
প্রিয় দেশবাসী,
আপনাদের অনেক সংগ্রাম এর ফলেই এ দেশ তার নিজেস্ব গতিতে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত হয়েছে। আজ যা স্ব – দৃশ্য। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে এবং বর্তমান সরকারের উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে গতিশীল করতে আপনাদের বলিষ্ঠ ভূমিকা অপরিসীম। আসুন দেশকে ভালোবেসে দেশের কল্যাণে সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে স্ব স্ব স্থান থেকে সকলেই বলিষ্ঠভাবে ভূমিকা রাখি এবং নিজ হাতে প্রতিহত করি।
সাফলতা আমাদের আসবেই ইনশাআল্লাহ।
স্যালুট বাংলার অহংকার, সড়কের মড়কে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ কল্পে জনসচেতনতা সৃষ্টির অন্যতম
অবিসংবাদিত হে প্রিয় নেতা ও কারিগর ইলিয়াস কাঞ্চন কে। প্রিয় নেতা আপনার সাথে আছে এই বাংলার কোটি কোটি হৃদয়। ইলিয়াস কাঞ্চন ১৮ কোটি মানুষের ইলিয়াস কাঞ্চন। দল মত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের অন্তরের নন্দিত এক চিত্রনায়কের নাম ইলিয়াস কাঞ্চন। আপনি চলচ্চিত্র অঙ্গনের নায়ক আপনি বাস্তবেও সড়ক পথকে সংস্কারের মহা নায়ক।
আমার কথাগুলোতে কারো ভালো বা খারাপ লাগতেই পারে। ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই।
দেশের কল্যাণে ছিলাম আছি থাকবো…
দেশকে অনেক ভালোবাসি এই ভেবে যে, দেশ আমাকে কি দিল তা ভেবে না। আমি দেশকে কি দিতে পেরেছি এই ভেবে।
আপনাদের আমি…
মোঃ আবু বক্কর সিদ্দিক রাব্বী চৌধুরী।