“যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা,গৌরী,যমুনা বহমান,
ততোদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান “।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়।
বাংলাদেশের কিছু কুলাঙ্গার ক্ষমতা লোভি অফিসার যারা স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির সাথে পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে অবস্থান নিয়ে এই হত্যাকান্ড চালায়। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩২ নং নিজ বাস ভবনে তিনিসহ অন্যান্য যারা শহীদ হয়ে ছিলেন তারা হলেন-বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল, শিশু পুত্র শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল, রোজী জামাল, সহোদর শেখ নাসের, কিশোর নেতা আব্দুর রব,সেরনিয়াবাত, যুবনেতা শেখ ফজলুল হক মনি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্রী আরজু মনি, বেবি সেরনিয়াবাত, সুকান্ত বাবু, আরিফ, আব্দুল নঈম খান রিন্টুসহ সকল শহীদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।বঙ্গবন্ধুর অপর নাম বাংলাদেশ। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ৫৮ এর সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ৬৬ এর ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান এবং ৭০-এর সাধারণ নির্বাচনসহ এদেশের গণমানুষের আশা আকাঙ্খা পূরনে প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে তিনি নেতৃত্ব দেন। এজন্য তাকে বহুবার কারাবরণসহ ঔপনিবেশিক শোষণ নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল। ১৯৭১ সালে ৭ ই মার্চের ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে ভাষণই মূলত স্বাধীন স্বার্বভোম বাংলাদেশ গঠনের চুড়ান্ত ঘোষণা হিসেবে গণ্য হয়।
শোকাবহ এ মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার পরিজনের রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। সে সাথে বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
মামুন সরকার
যুবলীগ নেতা
কাউন্সিলর পদপ্রার্থী
ডিএনসিসি ৫১ নং ওয়ার্ড