হাফসা উত্তরা :বিমানবন্দর মহাসড়কের ফুটপাত ও যাত্রী ছাউনি দখল করে চলছে পরিবহন মালিকদের রমরমা ব্যবসা।
এ ঘটনায় এখানকার পথচারীদের মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে
সরেজমিনে দেখা যায়, বিমানবন্দর গোলচক্কর এলাকার ব্যাস্ততম ফুটপাত দখল করে রেখেছে
এনা পরিবহন, একতা পরিবহন, হানিফ পরিবহন, পিপিএন পরিবহন, কাজী পরিবহন,বিলাস পরিবহনসহ আরো কিছু গাড়ীর টিকেট কাউন্টার।
পাশাপাশি আরো রয়েছে চা-পান বিড়ি সিগারেটের দোকান। পথচারীদের অভিযোগ এসব দোকানে রয়েছে টানা পার্টি, মলম পার্টি ও ছিনতাইকারীদের আড্ডা।
হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ডুকতেই নতুন করে তৈরি করা হয়েছে নান্দনিক দুইটি বড় বড় শপিং কমপ্লেক্স। এ সব শপিং মলে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ আশা যাওয়া করে। পাশেই রয়েছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। বিমান বন্দর গোলচক্কর এলাকার নান্দনিক দুইটি ভবনের পাশে এ সব বাস কাউন্টার ও ঝুপড়ি দোকানপাট যেন গলার কাঁটা হয় দাঁড়িয়েছে।
সরেজমিনে আরো দেখা যায়, বিমানবন্দর এলাকায় নগরীর গণপরিবহন যাত্রীদের জন্য তৈরি করা যাত্রী ছাউনিটি উত্তরবঙ্গের নামি-দামি পরিবহনের মালিকগণ দখল করে সেখানে বাসের টিকেট বিক্রির কাউন্টার বানিয়েছে। কাউন্টারের সামনের সড়কের এক লেন দখল করে সারি সারি বাস দাঁড়িয়ে থাকার কারণে পথচারীরা চলন্ত বাসের সামনেই ঝুকি নিয়ে সড়কে চলাচল করছে।
ব্যাস্ততম বিমানবন্দর সড়কের এই অংশে
পথচারী চলাচলের বিকল্প ব্যাবস্থা না থাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কের বড় বড় চলন্ত গাড়ির সামনেই চলতে হয় ।
অবৈধভাবে ফুটপাত বন্ধ করা
পরিবহন সন্রাসীদের হাতে জিম্মি এক প্রকার বাধ্য হয়েই বেচারা নিরীহ পথচারীদের এই দূর্দশা দেখার যেন কেউ নেই।
অথচ বিমানবন্দর গোল চক্করে রয়েছে একাধিক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যালয়। সেখানে রয়েছে বিমানবন্দর থানার পুলিশ বক্স, রয়েছে ট্রাফিক পুলিশ কার্যালয়, এছাড়াও রয়েছে রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মীসহ বিভিন্ন বাহিনীর আনাগোনা। পথচারীরা বলছেন
এতোসব বাহিনী থাকার পর ও পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের লোক জন অদৃশ্য কোন শক্তির বলে এখানকার ফুটপাত দখল করে রেখেছে।
এ বিষয়ে বিমানবন্দর মহাসড়ক গোলচক্কর এলাকার সড়কে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা বক্স ইনচার্জ এস এম আব্দুল গফুর বলেন,আমি এখানে এসেছি প্রায় এক মাস হলো, এরি মধ্যে তিনি যাত্রী ছাউনি দখলমুক্ত করতে একাধিক বার চেষ্টা করেছেন। বিষয়টি তিনি উপর মহলে ও জানিয়েছেন।
তবে তিনি ফুটওভার ব্রিজের আশপাশের এলাকার অবৈধ দোকানপাট সরিয়ে ব্রিজের দুই সাইট হকার মুক্ত করেছেন। এ সময় তিনি আরো বলেন,এখানকার পথচারী ও রোজাদার সাধারণ মানুষ যেন চুরি- ছিনতাই’র কবলে না পরে সেই দিকে তারা বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। এস এম আব্দুল গফুর আরো বলেন তিনি বিমানবন্দর এলাকাকে চুরি ছিনতাই মুক্ত করতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, উত্তরবঙ্গের এনা পরিবহন, একতা পরিবহন, হানিফ পরিবহন, পিপিএন পরিবহন, কাজী পরিবহন,বিলাস পরিবহন
বিমানবন্দর মহাসড়কের ব্যাস্ততম ফুটপাত ও যাত্রী ছাউনি দখল করে বানিয়েছে তাদের বাস কাউন্টার।
পথচারী চলাচলের বিকল্প ব্যাবস্থা না থাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক দিয়েই চলাচল করতে হয়। ফুটপাত বন্ধ করা
পরিবহন সন্রাসীদের হাতে জিম্মি হয়ে এক প্রকার বাধ্য হওয়া বেচারা নিরীহ পথচারীদের এই দূর্দশা দেখার যেন কেউ নেই।
অথচ বিমানবন্দর গোল চক্করে রয়েছে একাধিক আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যালয়। সেখানে রয়েছে বিমানবন্দর থানার পুলিশ বক্স, রয়েছে ট্রাফিক পুলিশ কার্যালয়, এছাড়াও রয়েছে রেলওয়ে নিরাপত্তা কর্মীসহ বিভিন্ন বাহিনীর আনাগোনা।
এতোসব বাহিনী থাকার পরও তাদেরকে ফুটপাত থেকে সরানো যাচ্ছে না ।
স্থানীয়রা বলছেন ফ্যাসিস আওয়ামী লীগের দোসররা এখনো বিমান বন্দর এলাকার ফুটপাত দখল জনদূর্ভোগ সৃষ্টি করছে।