শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ১০:১৫ অপরাহ্ন
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
সিটিজেন নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যারা আগ্রহী আমাদের ই-মেইলে সিভি পাঠান
সংবাদ শিরোনাম ::
উত্তরায় আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আজও সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা  রোহিতের পর টেস্ট থেকে অবসরে যাচ্ছেন কোহলি? ভারতের জম্মু-কাশ্মির থেকে হজ ফ্লাইট বাতিল সচিবালয় ও যমুনার আশেপাশে সভা-সমাবেশ-মিছিল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ সব সমস্যার সমাধান নয়: গয়েশ্বর শাহবাগে বিক্ষোভ : যানচলাচল বন্ধে মানুষের চরম ভোগান্তি আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিমানবন্দর মহাসড়ক অবরোধ  দক্ষিণখান আমির হোটেলের খাবার খেয়ে অসুস্থ সাংবাদিক দম্পতি-দুই শিশু অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত আব্দুল্লাহ রমনা বটমূলে বোমা হামলা: হাইকোর্টের রায় জানা যাবে মঙ্গলবার

প্রাথমিকের নিয়োগবিধি সংশোধনের দাবিতে স্মারকলিপি

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১২ আগস্ট, ২০২১
  • ১৯৭ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : সচিব কমিটিতে পাস হওয়া ‘প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের গেজেটেড অফিসার ও নন-গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা-২০২১’ এ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতির বিধান যুক্ত না করায় তা সংশোধনের দাবি জানানো হয়েছে। পদোন্নতি চালু করতে মহাপরিচালক, সচিব ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে স্মারকলিপি দিয়েছেন প্রধান শিক্ষকরা।

আজ বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি রিয়াজ পারভেজ ও সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম এর নেতৃত্বে সারাদেশের প্রধান শিক্ষকরা নিজ নিজ উপজেলার শিক্ষা অফিসারদের মাধ্যমে এই স্মারকলিপি দেন। এতে চলতি দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদেরকে স্থায়ী পদোন্নতি দেওয়ারও দাবি জানান তারা।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের গেজেটেড অফিসার ও নন-গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা-১৯৮৫ অনুযায়ী প্রধান শিক্ষক থেকে উপরের পদে পদোন্নতি হতো। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর এক সংশোধনী গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি বন্ধ করা হয়। যা প্রধান শিক্ষকদের কাছে একটি ‘কালো আইন’ নামে পরিচিত। ফলে প্রধান শিক্ষক পদটি দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে ‘ব্লক পোস্ট’ হিসেবে রয়েছে।

সংশোধিত ‘প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের গেজেটেড অফিসার ও নন-গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা-২০২১’ এ দুইটি পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকদেরকে শুধু বিভাগীয় প্রার্থী হওয়ার সুযোগ রাখা হয়েছে। এসব পদে আবেদনের বয়সসীমা রাখা হয়েছে ৪৫ বছর। ফলে খুবই অল্পসংখ্যক প্রধান শিক্ষক এসব পদে আবেদন করার সুযোগ পাবেন।

২০১৪ সালের ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড পদমর্যাদা প্রদান করলেও তা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। এতে ১০ম গ্রেডসহ দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড পদমর্যাদার সুফল ভোগ করতে পারছেন না প্রধান শিক্ষকরা। আবার দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ায় প্রধান শিক্ষকরা তাদের বকেয়া টাইমস্কেলও পাচ্ছেন না বলে স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved  2019 CitizenNews24
Theme Developed BY ThemesBazar.Com