তুরস্ক ও সিরিয়ায় সংঘটিত ভয়াবহ ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ৭ হাজার ৮০০ ছাড়িয়েছে। সবমিলিয়ে তুরস্কে হতাহতের সংখ্যা ৪০ হাজারের বেশি। তীব্র শীত উপেক্ষা করেই ক্লান্ত উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপে উদ্ধারকাজ চালিয়ে
তুরস্কে ভূমিকম্পের প্রায় ৪০ ঘণ্টা পর ধ্বংসস্তূপ থেকে বাংলাদেশি ছাত্র গোলাম সাঈদ রিংকুকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সময় রাত নয়টায় তাকে উদ্ধার করা হয়। তবে
শক্তিশালী ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে তুরস্ক ও সিরিয়া। ক্ষণে ক্ষণে বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। সর্বশেষ এ সংখ্যা তিন হাজার ৮০০ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে শুধু তুরস্কেই মারা গেছেন দুই হাজার ৩৭৯ জন।
তুরস্কে স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে হতাহতদের স্মরণে সাতদিনে জাতীয় শোক ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। স্থানীয় সময় সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে এক টুইটবার্তায় তিনি এ ঘোষণা দেন। খবর বিবিসির।
ভয়াবহ ভূমিকম্পে ধসে পড়া একটি ভবনের ভেতর থেকে জীবিত উদ্ধার হয়েছে ছোট্ট একটি শিশু। সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সিরিয়ার আজাজ শহরে শিশুটিকে উদ্ধারের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ভিডিওতে দেখা যায়,
তুরস্ক ও সিরিয়ায় শতাব্দীর সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে সোমবার পর্যন্ত ২ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন। সোমবার (৬ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এই সংখ্যা জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সোমবার (৬