ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘জাপানিজদের আমার খুবই ভালো লাগে। চিংকু চিংকু কিউট। কিন্তু জার্মানিকে সমর্থন জানাচ্ছি।’
শ্রাবন্তীর সেই পোস্টে একজন লিখেছেন, ‘আপু, মাঝে মাঝে ভালো মানের খেলার জন্য ছোট দলকে অনুপ্রাণিত করতে হয়।’
জবাবে এই অভিনেত্রী লেখেন, ‘আপনারা অনুপ্রাণিত করতে থাকেন। আমি একজন একটু আলাদা থাকি। সবাই অনুপ্রাণিত করলে জার্মানির সমর্থক কে হবে?’
অন্যজন লিখেছেন, ‘শেষ সময় ফলাফলটা হয়তো ভিন্ন হবে (হয়েছেও তাই)। কারণ জার্মানি সবচেয়ে বিপজ্জনক, কঠিন দল।’
তার সেই মন্তব্যে সম্মতি জানিয়ে শ্রাবন্তী লেখেন, ‘সত্যি। কিন্তু এসব কথা পরে বলব। চলুন, খেলা দেখি এখন।’
অন্যজন লিখেছেন, ‘জাপান আমাদেরকে (জার্মানি সমর্থক) ভালোই নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছে, আপু।’
উত্তরে শ্রাবন্তী লেখেন, ‘কুটু কুটু করে কোনদিক দিয়ে যেন বল নিয়ে যায়।’
এদিকে জাপান-জার্মানি ম্যাচ শেষে আরেকটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন শ্রাবন্তী। যেখানে তিনি কান্নার ইমোজি দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘আর্জেন্টিনা, জার্মানি। এরপর?’ অর্থাৎ তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, আর্জেন্টিনা, জার্মানির হারের পর কার পালা। শ্রাবন্তীর সেই পোস্টের নিচে অধিকাংশ মন্তব্যে জমা পড়েছে ব্রাজিলের নাম।
‘সি’ গ্রুপের ম্যাচে আর্জেন্টিনা-সৌদি আরব ম্যাচ যে গতিতে এগিয়েছিল, একদিন পর সেই একই চিত্র দেখা গেছে জাপান-জার্মানি ম্যাচেও। আর্জেন্টিনা যেভাবে প্রথমার্ধ নিজেদের করে নিয়েছিল, জার্মানিও একইভাবে জাপানের বিপক্ষে ১-০ গোল ব্যবধানে এগিয়ে ছিল। পরবর্তীতে দ্বিতীয়ার্ধে টানা দুই গোল হজম করে সৌদির কাছে হার দেখে আর্জেন্টিনা। জার্মানিও ঠিক একই পথে হেঁটে দ্বিতীয়ার্ধে ২ গোল হজম করে হারের তিক্ত স্বাদ নিয়ে মাঠ ছাড়ে।