স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটির ৫৩ নং ওয়ার্ড কে সি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর তুরাগ থানার তারার টেক এলাকায় আলোচনা সভা, দোয়া ও গনভোজের আয়োজন করা হয়েছে।
৫৩ নং ওয়ার্ড সভাপতি কে সি ফাউন্ডেশন হাজী মোঃ মিলন মোল্লার সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ৫৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সহ সভাপতি জালাল মিয়া মাইজভান্ডারি
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কে সি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামীলীগের শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব খসরু চৌধুরী সিআইপি। তিনি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৫২ সালের ভাষা আন্দোলন ৬৯ এর আন্দোলন থেকে ৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম করে দেশ স্বাধীন করে সোনার বাংলা গড়ার শপ্ন দেখেছেন কিন্তুু ৭৫ এর ১৫ ই আগষ্টের কালে রাতে খুনী মোস্তাকের কুলাঙ্গার বাহিনী নির্মম ভাবে বঙ্গবন্ধু সহ পরিবারের সকলকে হত্যা করে সেই সময় জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোটবোন দেশের বাহিরে থাকায় বেঁচে যান। সেই ৮১ সালে বঙ্গকন্যা দেশে ফিরে সোনার বাংলা গড়ার সপ্ন দেখেন এবং তিনি পদ্ধাসেতু নির্মান, কর্ণফুলি টানেল , মেট্রোরেল, এলিভেরেটেড এক্সপ্রেসওয়ে সহ অসংখ্য উন্নয়ন মুলক কাজ করেছেন। সামনে নির্বাচন আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। না হয় ঐ কুলাঙ্গারের দল এখনো সোচ্চার রয়েছে তারা ষড়যন্ত্র করতেছে।
তিনি আরোও বলেন, কে সি ফাউন্ডেশন একটি সমাজসেবা মুলক সংগঠন । মসজিদ, মাদ্রাসা, এলাকার উন্নয়ন,সেবা মুলক কাজ করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় শোকের মাসে মাসব্যাপী বিভিন্ন এলাকায় আলোচনা সভা দোয়া ও তোবারক বিতরণ করে যাচ্ছে। আপনারা বঙ্গবন্ধু সহ পরিবারের সকলের জন্য দোয়া করবেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোআ করবেন।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেসি ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ক মোঃ শাহ আলম, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আরিফ হাসান ,৫৩ নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক কে সি ফাউন্ডেশন মোঃ কামরুল ইসলাম, তুরাগ থানা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ রবিন হাসান, ৯৮ নং য়োর্ড আওয়ামী লীগের সাস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শাসীম আরা শিকদার জেইরিন, আওয়ামী লীগ নেতা, কথা সাহিত্যিক ও মানবাধিকার কর্মীমাহমুদা খানম মিলি সহ স্থাানীয় আওয়ামীলীগ যুবলীগ ছাত্রলীগ সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।