ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) ৪৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও উত্তরখান থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ -সভাপতি শফিকুল ইসলাম শফিক একজন সৎ, ত্যাগী, নিরহংকার, পরিচ্ছন্ন, ও কর্মিবান্ধব রাজনীতিবিদ এমনটাই বলছিলেন ৪৪ নং ওয়ার্ডের এলাকাবাসী।
ডিএনসিসি নির্বাচনে অনেক হেভিওয়েট প্রার্থী কে পরাজিত করে জয়ের মালা বরণ করেন শফিকুল ইসলাম শফিক, আর এই জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র তার ওয়ার্ডে নয় সমগ্র বাংলাদেশ জুড়ে।
কাউন্সিলর হওয়ার পূর্বেও শফিক সম্পৃক্ত ছিলেন এলাকার নানাবিদ উন্নয়নমূলক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে,তার এসকল কর্মকাণ্ডে কাউন্সিলর হিসেবে বেছে নিয়েছেন এলাকার ভোটাররা তার-ই প্রতিদান দিতে চলেছেন নতুন ওয়ার্ড এর প্রথম কাউন্সিলর ।
বিগত সিটি নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার পর থেকে তিনি এলাকার রাস্তা প্রশস্তকরণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ এবং স্থানীয় স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার স্থাপনা বিল্ডিং করা সহ ভৌত অবকাঠামো সমূহ পাকাকরণে বিশেষ ভূমিকা অব্যাহত রেখেছেন।তার অধিকাংশ কাজ করেছেন নিজস্ব অর্থায়নে।
শুধু তাই নয় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও মাদকের বিরুদ্ধে তার অবস্থান প্রশংসনীয়।যার ফলে কাউন্সিলর শফিক অপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে অবস্হান করছেন জনতার মন মন্দিরে। দলীয় নেতাকর্মী সহ সাধারণ ভোটাররা মনে করছেন যে,৪৪ নং ওয়ার্ডে শফিক ভাইয়ের বিকল্প নেই।
অনেক বাধা-বিপত্তি থাকা সত্ত্বেও বন্ধ করেছেন অটো স্ট্যান্ডের চাঁদাবাজি যার ফলে পড়তে হয়েছিল নানা বিপাকে ও কিনে দিয়েছিলেন গরীব-মেহনতি মানুষদের নিজ অর্থে অটো-রিকশা।
কাউন্সিলর শফিক বলেন, আমি অত্র অঞ্চলে সততা ও সুনামের সাথে রাজনীতি করে আসছি, যার প্রতিফলন দেখা যায় গত কাউন্সিলর নির্বাচনে কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তুলে যা মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
সরেজমিনে এলাকা পরিদর্শন করে দেখা যায়, এলাকার একাধিক সড়কের উন্নয়ন কাজ শেষ হয়েছে । কিছু সড়কের উন্নয়নের কাজ চলছে । সম্পন্ন করা হয়েছে কাচকুড়া বাজার থেকে ভাতুরিয়া পর্যন্ত সড়কের কাজ।তাছাড়া নাগরিকসেবা গুলো অতি সহজে কোন রুপ হয়রানি ব্যতীত পাচ্ছেন এলাকায় বসবাসকারী জনগণ । যে কোন সমস্যায় -বহুগুণে গুণান্বিত কাউন্সিলরকে পাশে পাচ্ছেন তারা । তার জনবান্ধব কার্যকলাপের জন্য সাধারণ জনগণের নিকট আস্থাভাজন ও প্রিয় মানুষ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন দিনে-দিনে।
বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায় , কাউন্সিলর শফিক সর্বদাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে এক প্রতিবাদী কন্ঠস্বর, আজ পর্যন্ত কেউ কোনো কিছুর জন্য তার কাছে গিয়ে খালি হাতে ফিরেনি, এছাড়া তিনি নেতা কর্মীদের সকল সময়ে শুধুই রাজনৈতিক ব্যাপার নয় সমসাময়িক ব্যাপার গুলোতে তাকে পাশেই পান কাজেই নেতাকর্মীদের কাছে আগামীর নেতৃত্বে প্রথম পছন্দ কাউন্সিলর শফিক ।
কাউন্সিলর শফিক জানান, সিটি কর্পোরেশনের নবগঠিত ওয়ার্ড গুলোর জন্য প্রর্যাপ্ত বরাদ্দ ও জনবল না থাকায় উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে । তারপরও আমি জেলা পরিষদের মাধ্যমে সিটি কর্পোরেশনের সমন্বয়ে যথেষ্ট উন্নয়ন কাজ করেছি । ব্যক্তিগত উদ্যোগে বন্ধুদের সহযোগিতা নিয়ে কিছু প্রকল্পের উন্নয়নের কাজ চলছে।